১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ প্রত্যাহৃত হওয়ায় সাম্প্রদায়িক জমি দখলে ধাক্কা খেয়ে লীগের নেতৃত্বে ভারতের মুসলিমদের মধ্যে যে অসন্তোষ দানা বাঁধে, তা ভাঙানোর জন্য কংগ্রেস ১৯১৬-র শিমলা চুক্তি দিয়ে যথেষ্ট চেষ্টা করে। তাতেও ভবি না ভোলায় অসহযোগের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হল অত্যন্ত সাম্প্রদায়িক খিলাফত আন্দোলনকে। তুরস্কে খিলাফতি স্বৈরাচার দুরমুশ হয়ে গেলেও ভারতে গান্ধীজীর সৌজন্যে তার আদর্শ বেশ জল বাতাস পেয়ে শেকড় চারিয়ে ডালপালা মেলছিল। কিন্তু চৌরিচৌরার ঘটনাকে উপলক্ষ করে ‘অসহযোগ আন্দোলন’ প্রত্যাহৃত হওয়ার পর ভারতেও খিলাফতের জোয়ারে ভাটা পড়ে। ফলে মুসলিমরা তুষ্ট হওয়ার বদলে রুষ্ট হয়ে যায়। এরপর তোষণের দায়িত্ব তুলে নেন স্বয়ং ‘দেশবন্ধু’ – সেই চিত্তরঞ্জন দাশ যিনি সম্পূর্ণ বিনা পয়সায় মামলা লড়ে ‘আলিপুর বোমা মামলা’য় জড়িয়ে পড়া ঋষি অরবিন্দকে বাঁচান।[3]
অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহারের পর ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃবৃন্দের একটি অংশ আইন সভায় যোগদানের পক্ষে অবস্থান নেন যাঁদের মধ্যে চিত্তরঞ্জন দাশ ও মতিলাল নেহরু ছিলেন অগ্রগণ্য।[1] ১৯২২ সালের ডিসেম্বরে গয়ায় কংগ্রেসের বার্ষিক অধিবেশনের সভাপতিত্ব করেন চিত্তরঞ্জন দাশ।[2] তিনি অধিবেশনে কাউন্সিল এন্ট্রি প্রোগ্রাম পেশ করলে সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হয়।[2] চিত্তরঞ্জন কংগ্রেসের সভাপতির পদ ত্যাগ করে[1] পরের বছর ১৯২৩ সালের জানুয়ারিতে ‘স্বরাজ্য দল’ গঠন করেন।[2] সমর্থন পেলেন ডাঃ আনসারী, হাকিম আজমল খান, বিঠলভাই প্যাটেল, মতিলাল নেহরু, মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ, মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী, ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের।[2] এরপরই ‘হিন্দু-মুসলিম ঐক্য’ নামক কাঁঠালের আমসত্ব রচনার দায়িত্ব তুলে নেন। তাঁর উদ্যোগে ১৯২৩-এর এপ্রিলে স্যার আবদুর রহিম, মৌলভী আবদুল করিম, মৌলভী মুজিবুর রহমান, মওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ, মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী প্রমুখ মুসলিম নেতা ও জে এম সেনগুপ্ত, শরতচন্দ্র বসু, জে এম দাশগুপ্ত, বিধানচন্দ্র রায় প্রমুখ হিন্দু নেতাদের সহায়তায় রচিত হল ‘বেঙ্গল প্যাক্ট’ (Bengal Pact) চুক্তিটি।[2] সে বছরই ১৬ ডিসেম্বর স্বরাজ্য দল এবং ১৮ ডিসেম্বর বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটি সেই চুক্তি অনুমোদন করে এবং প্রদেশে স্বনিয়ন্ত্রিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে চুক্তি কার্যকর হবে বলে ঘোষণাও করা হয়।[1][2] চুক্তি হয় ‘শের-এ বাংলা’ এ.কে. ফজ়লুল হক, আব্দুল করিম, সোহরাওয়ার্দী প্রমুখের সঙ্গে, যাঁরা সোৎসাহে এটিকে স্বাগত জানিয়েছিলেন।[4]
কিন্তু অধিকাংশ হিন্দু নেতা এই চুক্তির বিরুদ্ধে ছিলেন। তাঁদের মতে এমন একতরফা চুক্তি স্বরাজ্য দল ও কংগ্রেস কমিটি পাস করলেও কংগ্রেসের প্রকাশ্য অধিবেশনে তা অনুমোদন পেতে পারে না। শ্যামসুন্দর চক্রবর্তী,[2] সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী ও বিপিন চন্দ্র পাল ছিলেন এই চুক্তির প্রধান ও প্রবল বিরোধী। হিন্দু গণমাধ্যমেও শুরু হয় সমালোচনা।[1] চিত্তরঞ্জন দাশের বিরুদ্ধে লেখক পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায় অমৃতবাজার পত্রিকায় কলম ধরেন।[2] অধিকাংশ নেতা চিত্তরঞ্জন দাশকে সুবিধাবাদী ও মুসলিমদের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট বলে অভিযোগ করলেও সুভাষচন্দ্র বসু, কিরণশংকর রায়, অনিলবরণ রায়, বীরেন্দ্রনাথ শাসমল ও প্রতাপচন্দ্র গুহর মতো নেতারা তাঁকে সমর্থন করেন।[1] এখন দেখা যাক বিবাদ কী নিয়ে? এর কতিপয় ধারা ছিল:[1][2][3]
১) বঙ্গীয় আইন সভায় প্রতিনিধিত্ব পৃথক নির্বাচক মন্ডলীর (separate electorate) মাধ্যমে জনসংখ্যার অনুপাতের ভিত্তিতে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে। সোজা কথায় হিন্দু মুসলমান লোকসংখ্যার অনুপাতে প্রতিনিধি নির্বাচিত হবে৷
২) স্থানীয় পরিষদসমূহে প্রতিনিধিত্বের অনুপাত হবে সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের শতকরা ৬০ ভাগ এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতকরা ৪০ ভাগ। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় অবশ্যই একটি নয় বরং একাধিক, মিশ্র।
৩) সরকারি চাকরির ৫৫% পাবে মুসলিমরা। যতদিন না ঐ অনুপাতে পৌঁছোনো যায়, ততদিন মুসলিমরা ৮০% ও হিন্দুরা (ও অন্যান্যরা) ২০% চাকরি পাবে। সরকারি চাকরি ছাড়াও কলকাতা কর্পোরেশন, জেলা ও স্থানীয় বোর্ড তথা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহেও মুসলিমরা ঐ হারে চাকরি পাবে।[2]
৪) কোনো সম্প্রদায়ের স্বার্থের পরিপন্থী কোনো আইন বা সিদ্ধান্ত ঐ সম্প্রদায়ের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ৭৫%-এর সম্মতি ছাড়া উপস্থাপন করা যাবে না।
৫) মসজিদের সামনে বাদ্য সহকারে শোভাযাত্রা করা যাবে না।
৬) খাদ্যের জন্য গরু জবাই নিয়ে আইন সভায় কোনও আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া যাবে না। আইন সভার বাইরে উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সমঝোতা আনার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। গরু জবাই করার সময় যাতে তা হিন্দুদের দৃষ্টিতে পড়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না লাগে, সে দিকে লক্ষ্য রাখা হবে। কিন্তু ধর্মীয় কারণে গরু জবাইয়ের ব্যাপারে হস্তক্ষেপ চলবে না।
অর্থাৎ যোগ্যতার বদলে সাম্প্রদায়িক অনুপাত হবে সরকারী চাকরির নিয়ামক। বেশ, তাই হল। অবিভক্ত বাংলায় তখন মুসলিম সংখ্যাধিক্য ঠিক কত ছিল যে, ৫৫% শতাংশ চাকরি তাদের জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে যোগ্যতা প্রমাণ করতে না পারলেও? সমালোচনার জেরে এই অনুপাত পরে কমে ৫২% করা হয়। স্থানীয় পরিষদেও স্থায়ী সংরক্ষণ হবে সংখ্যাগুরুর ৬০% ও বাকিদের ভাগাভাগী করে ৪০%। আঞ্চলিক ক্ষেত্র বিচার করলে বাংলার অধিকাংশ জায়গায় তখন মুসলিমরা সংখ্যাগুরু ছিল, কিন্তু সর্বত্রই যে ৬০%, তা নয়। তবু সংখ্যাগুরুর জন্য ঐ অনুপাতে চাকরি সংরক্ষিত থাকলে অধিকাংশ স্থানীয় পরিষদগুলোই যে মুসলিম নিয়ন্ত্রিত রাখা যাবে, সেটা মোটামুটি পরিষ্কার ছিল। আরও মজার আবদার, যতদিন না ঐ অনুপাতে পৌঁছনো যায় মানে যতদিন না মুসলিমরা প্রস্তাবিত সংরক্ষণের অনুপাতে নিজেদের জনসংখ্যা নিয়ে যেতে না পারছে, ততদিন তারা ৮০% সংরক্ষণ ভোগ করবে এবং সেটা শুধু সরকারী নয় সমস্ত স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে! চমৎকার! হিন্দুদের ধনে প্রাণে মারার উৎকৃষ্ট আয়োজন!
তার ওপর তারা ইচ্ছামতো গোরু জবাই করতে পারে, বড়জোর দয়া করে প্রকাশ্যে গো নির্যাতন থেকে বিরত থেকে; অথচ মসজিদের সামনে হিন্দুদের সবাদ্য শোভাযাত্রা করা চলবে না। অর্থাৎ ভাতে মারার পাশাপাশি জাতে কোণঠাসা করারও পাকা বন্দোবস্তও ছিল বেঙ্গল প্যাক্টে। চাকরির ক্ষেত্রে মেধা বা যোগ্যতায় স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতায় না নেমেই মুসলিমদের পদাধিকার ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ চাই –এমন বেয়াড়া চাহিদায় যখন ‘দেশবন্ধু’ ‘নেতাজী’রা সম্মতির শীলমোহর দিয়ে দেন, তখন হিন্দু নেতাদের আতঙ্কিত হওয়াটা কি অযৌক্তিক ছিল? হিন্দুদের মেধা যোগ্যতা অনুযায়ী জীবিকা অর্জনের অধিকার জলাঞ্জলি দেওয়া এই অবিমৃস্যকারী মুসলিম তোষণের প্রতিবাদে তখন নেমেছিল বাঙালী মধ্যবিত্ত হিন্দুরাও।
বাংলার মুসলিমরা একে স্বাগত জানিয়েছিল বলা বাহুল্য।[4] তবে প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি এই বিচিত্র ‘প্যাক্ট’ পাস করলেও সর্বভারতীয় অনুমোদনের জন্য ‘কোকনদ’ কংগ্রেসে উত্থাপিত হলে অধিকাংশ প্রতিনিধি ‘Delete the Bengal Pact’ বলে তীব্র প্রতিবাদ জানান। এই কংগ্রেসে সভাপতিত্ব করেন মৌলনা মহম্মদ আলি। অধিবেশনে ঠিক হয় ‘একটি ভারতীয় Pact Committee’ প্রত্যেকটি প্রদেশে হিন্দু মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে চুক্তির কথা বিবেচনা করে দেখবে। মানে সর্বনাশ সারা ভারতে ছড়ানো যায় কিনা তার সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা হবে। তবে কোকনদ সেশনে চুক্তিটি শেষ পর্যন্ত বাতিল হয়। দেশবন্ধু বেশ ক্ষুব্ধ হয়ে কংগ্রেসের জাতীয় স্তরের নেতাদের উদ্দেশ্যে করে বলেছিলেন, “তোমরা সভার সিদ্ধান্তসমূহ থেকে বেঙ্গল প্যাক্টকে মুছে ফেলতে পার, কিন্তু ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস থেকে বাংলাকে বাদ দিতে পারবে না। এ রকম শিষ্টাচারহীন রীতিতে বাংলাকে মুছে ফেলা যাবে না। যারা চিৎকার করে বলে যে ‘বেঙ্গল প্যাক্টকে মুছে ফেল’ তাদের যুক্তি আমি বুঝতে পারি না। বাংলা কি অস্পৃশ্য? যদি তাই হয়, বাংলা তার নিজের ব্যবস্থা নিজেই গ্রহণ করতে পারবে। তোমরা অভিমত ব্যক্ত করার ব্যাপারে বাংলার অধিকারকে প্রত্যাখ্যান করতে পার না।”[3] অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে মুসলিম তোষণ ও হিন্দু নিষ্পেষণের প্রতিবাদ করাকে বাংলার বিরোধিতা বলে দাবি করার প্রবণতা স্বয়ং দেশবন্ধুই চালু করেছিলেন। তারও আগে এমন অবস্থানের রেকর্ড কোনও বাঙালী রেখেছিলেন কিনা জানা নেই অবশ্য।
তার পরেও ১৯২৪ সালের জুন মাসে সিরাজগঞ্জে অনুষ্ঠিত বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস সম্মেলনে তিনি চুক্তিটির শর্তাবলী অনুসমর্থন করিয়ে নিতে সক্ষম হন।[3] মাওলানা মোহাম্মদ আক্রম খাঁর সভাপতিত্বে প্রায় পনেরো হাজার প্রতিনিধির যোগ দেওয়া অধিবেশনে প্রায় সর্বসম্মতিক্রমে চুক্তিটি গৃহীত হয়।[2] সম্মেলনে চিত্তরঞ্জন দাশ বলেন: “হিন্দুরা যদি মুসলমানের মনে আস্থা সৃষ্টি করিতে না পারে, তবে হিন্দু ঐক্য আসিবে না। হিন্দু-মুসলিম ঐক্য ব্যতীত আমাদের স্বরাজের দাবি কল্পনার বস্তুই থাকিয়া যাইবে।”[2]
১৯২৪ সালে কলকাতা কর্পোরেশনের নির্বাচনে স্বরাজ্য দল জয়ী হলে চিত্তরঞ্জন দাশ প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন। অনতিকাল পরে ১৯২৫ সালের ১৬ জুলাই মাত্র ৫৫ বছর বয়সে চিত্তরঞ্জন দাশ মারা যাওয়ার[3] পর চুক্তিটিও অকার্যকর হয়ে পড়ে।[1][4] তাঁর অনেক অনুসারীও তাঁর মৃত্যুর পর ঐ পথ থেকে সরে আসেন।[1] কিন্তু চুক্তি ব্যর্থ হওয়ায় মুসলিমদের কাছে কংগ্রেসের সিদ্ধান্ত অদূরদর্শী ও অতীব স্বার্থপর হিসেবে বিবেচিত হয়। অনেকেই কংগ্রেস ও স্বরাজ্য দল থেকে সরে দাঁড়ান। ১৯২৬ সালে মৌলভী আবদুল করিম, মওলানা আব্দুর রউফ, খান বাহাদুর আজিজুল হক, মুহম্মদ আবদুল্লাহিল বাকী, মৌলবী আশরাফউদ্দীন, ড.এ. সোহ্রাবর্দী, এ কে ফজ়লুল হক প্রমুখ নেতারা মিলে ‘ইনডিপেন্ডেন্ট মুসলিম পার্টি’ (Independent Muslim Party) গঠন করেন এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর সাময়িক সম্পাদক মনোনীত হন। এই চুক্তির ব্যর্থতা মুসলিমদের চেতনায় যে ধাক্কা দেয়, তা থেকেই ভবিষ্যত রাজনীতিতে তাদের ভূমিকা পুনর্বিবেচনা শুরু হয়। সোজা কথায় আরও আগ্রাসী হয়ে ওঠে।
মানে খিলাফতকে বাপুজী জাতীয় আন্দোলনের স্বীকৃতি দেওয়ার ফলে যে বিষাক্ত সাম্প্রদায়িকতা সংগঠিত হতে পেরেছিল, সেটাই ‘দেশবন্ধু’র একদেশদর্শিতায় আরও ইন্ধন পেয়ে যায়। লক্ষ্য করলে দেখা যায়, এর পরবর্তীতেই কিন্তু মুসলিম লীগ অধিকতর শক্তি সঞ্চয় করে। ক্রমাগত তোষণের চেষ্টায় নিষ্পেষণ শিরোধার্য করে বারংবার নতজানু হওয়ার দিন কি এখনও ফুরোয়নি? আজকের জাতীয় ও রাজ্য রাজনীতির মহা সন্ধিক্ষণে প্রশ্নটির উত্তর কিন্তু অনেক কিছুর নির্ণায়ক।
[১২৬০]
Sriparna Bandyopadhyay
তথ্যসূত্র:
- http://bn.banglapedia.org/index.php?title=বেঙ্গলপ্যাক্ট,১৯২৩
- লেখক-আবুল মনসুর আহমদ, ‘আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর’
- মুসলিম তোষণের অভিযোগ উঠেছিল ‘দেশবন্ধু’র বিরুদ্ধে By kolkata24x7 online desk June 16, 2019 https://www.kolkata24x7.com/deshbandhu-chittranjan-das-and-his-bengal-pact-controversy/
- বেঙ্গল প্যাক্ট কি? বা বেঙ্গল প্যাক্ট বলতে কি বুঝ?
https://mohagani.com/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%95%E0%A6%BF/
অন্যান্য উৎস: - ‘দেশবন্ধু রচনাসমগ্র‘
- ‘জয়শ্রী’ দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস সংখ্যা, আষাঢ় ১৪০৭