যেন সেই তারিখ পে তারিখ ডায়লগের মতও মিলছে দিল্লির তাপমাত্রা। দিল্লিতে ৩১ এ তিন আর পয়লায় এক ডিগ্রিতে নেমেছে তাপমাত্রা। প্রসঙ্গত শৈত্যপ্রবাহ চলছে উত্তর ভারত জুড়েই। বুধবার রাজস্থানের চুরুতে তাপমাত্রা ৪৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন ছিল। তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ১.৫ ডিগ্রি। ১৯৭৩ সালের ২৮ ডিসেম্বর এখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়াও পাহাড়ি এলাকায় তুষারপাত হচ্ছে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে তুষারপাত চলছে জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখ, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে।
প্রসঙ্গত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যেখানে শীত আসে সেখানেও কিন্তু ঠাণ্ডার ধুমাধার ব্যাটিং জারি রয়েছে। মৌসম ভবন সেই কথাই জানাচ্ছে। সারা ভারতের নিরিখে যে সমস্ত স্থানে ব্যাপক শীত রয়েছে সেখানকার সর্বনিম্ন পারদও দেখে নেওয়া যাক। কোথায় কতটা নেমেছে পারদ। আবহাওয়া দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার শ্রীনগরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছে। কারণ পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখ, হিমাচলপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডের সর্বত্রই বরফপাত চলছে। উত্তর ভারতের অনেক জায়গাতেই তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে। দিল্লিতে সর্বনিম্ন ১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জয়পুরে তাপমাত্রা ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, লখনউতে ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজকোটে ১০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ইম্ফলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, অসমের ডিব্রুগড়ে পারদ নেমেছে ৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, আগরতলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চেরাপুঞ্জিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, লেংপুইতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শিলঙে ৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাঁচিতে ৯.৭, পাটনায় ৭.৪, গয়ায় ৫.৬, গ্যাংটক ৫.৪, টাডং-এ ৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার শ্রীনগরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছে। কারণ পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখ, হিমাচলপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডের সর্বত্রই বরফপাত চলছে। উত্তর ভারতের অনেক জায়গাতেই তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে। জয়পুরে তাপমাত্রা ৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, লখনউতে ৪.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজকোটে ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ইম্ফলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, অসমের ডিব্রুগড়ে পারদ নেমেছে ৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, আগরতলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।