দেশে ফের কমল করোনা সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হলেন ১৬ হাজার ৪৩২ জন। এই সময়ের মধ্যে মৃত্যু হয়ে হয়েছে ২৫২ জনের।
নতুন করে সংক্রমণ ও মৃত্যুর জেরে দেশে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১ কোটি ২ লক্ষ ২৪ হাজার ৩০৩ জন। মোট মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ১৫৩ জনের।
করোনা আক্রান্ত হওয়ার পরেও দেশজুড়ে সুস্থ হয়ে উঠেছে মোট ৯৮ লক্ষ ০৭ হাজার ৫৬৯ জনের। এর মধ্যে শেষ ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছে ২৪ হাজার ৯০০ জন।
সম্প্রতি ভারতে প্রথমবার মিলল করোনার নতুন স্ট্রেন। ব্রিটেন থেকে আসা ৬ জনের শরীরে এই ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। যার জেরে ছড়িয়েছে আতঙ্ক।
এছাড়া শের চারটি রাজ্য, অসম, পঞ্জাব, গুজরাত ও অন্ধ্রপ্রদেশে শুরু হয়েছে করোনা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল রান। এই পরিস্থিতিতে করোনা সংক্রান্ত গাইডলাইন মেনে চলার সময়সীমা বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। জানানো হয়েছে নজরদারি চলবে ২০২১ সালের ৩১শে জানুয়ারি পর্যন্ত।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে অ্যাক্টিভ কেস ও নতুন আক্রান্তের সংখ্যা আগের থেকে বেশ কম। তবু সতর্কতা বজায় রাখতে হবে। আর সেই সাবধানতা বজায় রাখতেই গাইডলাইন মেনে চলার পরামর্শ কেন্দ্রের। তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে নজরদারি চলছে, কড়াকড়ি থাকবে, কনটেনমেন্ট জোনও বজায় রাখা হবে।
চার রাজ্যে সোমবারের পর মঙ্গলবারেও চলবে এই কর্মসূচি। করোনা ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক এই কর্মসূচী মাধ্যমে ভ্যাকসিন সংরক্ষণের জন্য হিমঘর ও বন্টনের জন্য পরিবহণের কী ব্যবস্থা রয়েছে তা চার রাজ্যেই খতিয়ে দেখছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রকের আধিকারিক ও টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা। গোটা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখে তাঁরা পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট দেবেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে। সেই রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে পরবর্তী কর্মসূচি নেওয়া হবে।