গতকালের তুলনায় দেশে কিছুটা কমল দৈনিক সংক্রমণ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বুলেটিন অনুসারে গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪৭,৬৩৮ জন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী গতকালের তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ কমেছে দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড সংক্রমণে দেশে মৃত্যু হয়েছে ৬৭০ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫৪,১৫৭ জন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বুলেটিন অনুসারে, আজ ৬ নভেম্বর শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা মোট ৮৪,১১,৭২৪। এ যাবৎ দেশে কোভিড সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে মোট ১,২৪,৯৮৫ জনের। সংক্রমণ সারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৭৭,৬৫,৯৬৬ জন। ভারতে এখন অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ৫,২০,৭৭৩। দেশে এখন সুস্থতার হার ৯২.৩২ শতাংশ। আর মৃত্যুহার ১.৪৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কোভিড টেস্ট হয়েছে ১২,২০,৭১১ জনের।
ভারতের কোভিড পরিসংখ্যানে শীর্ষে থাকা মহারাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৭ লক্ষ। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বুলেটিন অনুসারে এখনও পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৬,৯৮,১৯৮ জন। সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৪৪,৫৪৮ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৫,৪০,০০৫ জন। মহারাষ্ট্রে এখন অ্যাকটিভ কেস ১,১৩,৬৪৫।
দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কর্নাটক। সেখানে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮,৩৫,৭৭৩। সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ১১,২৮১ জনের। সংক্রমণ সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭,৮৮,৭৮০ জন। কর্নাটকে অ্যাকটিভ কেস ৩৫,৭১২।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এখানে ৮,৩৩,২০৮। কোভিড সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৬৭৪৪ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৮,০৫,০২৬ জন। অন্ধ্রপ্রদেশে অ্যাকটিভ কেস ২১,৪৩৮।
চতুর্থ স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ু। এখানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭,৩৪,৭২৯। কোভিড সংক্রমণে মৃতের সংখ্যা ১১,২৪৪। সংক্রমণ সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭,০৪,০৩১ জন। তামিলনাড়ুতে অ্যাকটিভ কেস ১৯,১৫৪।
পঞ্চম স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ। এখানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪,৮৯,২০২। সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৭১০৪ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪,৫৯,৪২২ জনের। উত্তরপ্রদেশে অ্যাকটিভ কেস ২২,৬৭৬।
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে দিল্লি। রাজধানী শহরে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪,০৯,৯৩৮। কোভিড সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৬৭০৩ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩,৬৫,৮৬৬ জন। দিল্লিতে অ্যাকটিভ কেস ৩৭,৩৬৯।