ছুটির দিনে তুঙ্গে কেনাকাটার উন্মাদনা, এরপর হাসপাতালে জায়গা থাকবে না, বলছেন চিকিৎসকরাই

ওনাম উপলক্ষ্যে কেরলে জমায়েতের ফল পাওয়া গিয়েছে হাতেনাতে। ফলে দুর্গাপুজোর আগে প্রমাদ গুনছে কেন্দ্র। আজও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ঝন দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছেন, কোনও ধর্মে লেখা নেই বিশ্বাস প্রদর্শনে একজোট হওয়া জরুরি। কিন্তু কে শোনে কার কথা। কলকাতায় পুজোর শপিংয়ের ভিড় দেখলে মনেই হবে না করোনা রোগীতে ছেয়ে গিয়েছে হাসপাতালগুলি। একটা বৃহত্তর অংশ ভাবতেই চাইছেন না যে এরপর হঠাৎ করোনার বাড়বাড়ন্ত হলে হাসপাতালগুলিতে বেড পাওয়া যাবে না। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

 গত শুক্রবার নবান্নে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে উদ্বেগ জানিয়ে চিঠি দেয় ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টরস ফোরাম। সেই চিঠিতে তাঁরা লেখেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে রাজ্যের হাসপাতালগুলি পুরো ভর্তি। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে। এরপর যদি ব্যাপক হারে করোনা হয় তবে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। কিন্তু ছবি বলছে এই উদ্বেগের বার্তা তুলে দেওয়া যাচ্ছে না একাংশের কানে। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

গত শুক্রবার নবান্নে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে উদ্বেগ জানিয়ে চিঠি দেয় ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টরস ফোরাম। সেই চিঠিতে তাঁরা লেখেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে রাজ্যের হাসপাতালগুলি পুরো ভর্তি। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে। এরপর যদি ব্যাপক হারে করোনা হয় তবে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। কিন্তু ছবি বলছে এই উদ্বেগের বার্তা তুলে দেওয়া যাচ্ছে না একাংশের কানে। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

 কখনও জুতোর দোকানে, কখনও আবার শাড়ির দোকানে, গোটা এসপ্ল্যানেড চত্বরেই দূরত্ববিধি শিকেয় তুলে চলছে শপিং। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

কখনও জুতোর দোকানে, কখনও আবার শাড়ির দোকানে, গোটা এসপ্ল্যানেড চত্বরেই দূরত্ববিধি শিকেয় তুলে চলছে শপিং। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

 ইতিমধ্যে ওয়াংশিটনে একটি গির্জায় জনসমাগমের পরবর্তী সংক্রমণের উদাহরণ রয়েছে। রাতারাতি রথযাত্রার পর করোনা বেড়ে যায় পুরী এবং সংলগ্ন অঞ্চলে। শেষ উদাহরণ কেরলনের ওনাম উৎসব।চিকিৎসকরা সব মিলিয়ে নিশ্চিত জনসমাগম না এড়াতে পারলে করোনা একেকজন মানুষকে সুপার স্প্রেডার করে তুলবে। তখন আর পরিত্রাণ পাওয়া যাবে না। কিন্তু কে শোনে কার কথা! ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

ইতিমধ্যে ওয়াংশিটনে একটি গির্জায় জনসমাগমের পরবর্তী সংক্রমণের উদাহরণ রয়েছে। রাতারাতি রথযাত্রার পর করোনা বেড়ে যায় পুরী এবং সংলগ্ন অঞ্চলে। শেষ উদাহরণ কেরলনের ওনাম উৎসব।চিকিৎসকরা সব মিলিয়ে নিশ্চিত জনসমাগম না এড়াতে পারলে করোনা একেকজন মানুষকে সুপার স্প্রেডার করে তুলবে। তখন আর পরিত্রাণ পাওয়া যাবে না। কিন্তু কে শোনে কার কথা! ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

 মুখ্যমন্ত্রীকে এই ফোরামের চিকিৎসকরা মোট সাতটি নিদান জানিয়েছন। তার মধ্যে রয়েছে প্যান্ডেলে ভীড় নিয়ন্ত্রণ, পুজোর সময় জলসা বন্ধ রাখা, মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, ভার্চুয়াল দর্শন, ভার্চুয়াল পুরস্কার বিতরণ আরও বাড়ানো, মাস্কের প্রয়োজনীয়তা ব্যানারে প্রদর্শন। কিন্তু শুধু নিদান দিলেই তো হবে না, চাই জনসচেতনতা। সেই ব্যাপারে প্রশ্ন তুলছে এই ছবিগুলিই। ফাইল চিত্র

মুখ্যমন্ত্রীকে এই ফোরামের চিকিৎসকরা মোট সাতটি নিদান জানিয়েছন। তার মধ্যে রয়েছে প্যান্ডেলে ভীড় নিয়ন্ত্রণ, পুজোর সময় জলসা বন্ধ রাখা, মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, ভার্চুয়াল দর্শন, ভার্চুয়াল পুরস্কার বিতরণ আরও বাড়ানো, মাস্কের প্রয়োজনীয়তা ব্যানারে প্রদর্শন। কিন্তু শুধু নিদান দিলেই তো হবে না, চাই জনসচেতনতা। সেই ব্যাপারে প্রশ্ন তুলছে এই ছবিগুলিই

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.