এমপ্লিয়জ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) এর কাছে অর্থ মন্ত্রক জানতে চাইল ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ৮.৬৫ শতাংশ আদৌ সুদ দিতে সক্ষম কি না? পাশপাশি অর্থমন্ত্রক শ্রমমন্ত্রকের কাছে প্রশ্ন করেছে আইএলঅ্যান্ড এফএস এবং ওই রকম ঝুঁকিপূর্ণ সংস্থায় কতটা তহবিল রয়েছে? বিশেষত ওই সব লগ্নি অনুৎপাদক সম্পদে পরিণত হওয়ার পর পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে গত অর্থবর্ষে ৷
অর্থমন্ত্রক বিস্তারিত ভাবে জানতে চেয়েছে এমপ্লিয়জ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন-এর কতটা লগ্নি করেছে আইএলঅ্যান্ড এফএস এবং ওই রকম ঝুঁকিপূর্ণ সংস্থায় ৷ বেশ কয়েকবার দুই মন্ত্রকের আলোচনা বসার পরও তা ঠিক মতো ফলপ্রসূ না হওয়ায় এমন পথে যেতে হয়েছে৷ সবেচেয়ে শেষ অডিট করা অ্যাকাউন্ট হল ২০১৬-১৭ সালে এবং যাতে পুঞ্জীভূত ভাবে ব্যয়ের তুলনায় আয় দেখান হয়েছে৷
শ্রম মন্ত্রকের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছে আদৌ পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে কি না যা পরের বছরের জন্য টেনে আনা সক্ষম৷ কারণ কোনও রকম ত্রুটি থাকলে সেক্ষেত্রে সরকারের দায় থাকে পিএফ গ্রাহকদের টাকা দেওয়ার ব্যাপারে৷
যদিও ইপিএপও আধিকারিক জানিয়েছে, তাদের হিসেবপত্তর একেবারে নির্ভুল৷ গত ২০ বছর বা তারও বেশি সময়ের ধরে তা করে আসা হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন৷ কোনও নতু পদ্ধতি যে তারা অনুসরণ করছেন না সেটাও কবুল করেছেন৷ শ্রম বিষয়ক স্যান্ডডিং কমিটি ৫৭ তম রিপোর্টে জানিয়েছে আইএলঅ্যান্ড এফএস-এ লগ্নি রয়েছে ৫৭৪.৭৩ কোটি টাকা৷