নির্মলার অষ্টম বাজেটে মধ্যবিত্তদের গুরুত্ব। জোর কৃষি ও টেক্সটাইলে। সবজি ও ফলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কর্মসূচির ঘোষণা। মাখানা উৎপাদনে কৃষকদের প্রশিক্ষণে জোর। বিহারে তৈরি করা হবে মাখনা বোর্ড। বীজ উৎপাদনেও জাতীয় মিশন। ভোজ্য তেল এবং ডালজাতীয় শস্যে আত্মনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করা হবে।
বাজেটে ধন ধান্য কৃষি স্কিমের ঘোষণা নির্মলার। দেশের ১০০ জেলা যেখানে শস্য উৎপাদন কম, সেখানে এই স্কিমের মাধ্যমে উপকৃত হবেন ১.৭ কোটি কৃষক। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে জোর। গড়ে তোলা হবে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফুড টেকনোলজি। যেখানে কৃষকরা তাঁদের উৎপাদিত কৃষিদ্রব্য প্রক্রিয়াকরণের সম্বন্ধে ধারণা পাবেন। বিহারে তৈরি হবে এই ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফুড টেকনোলজি। এর পাশাপাশি কৃষাণ ক্রেডিট কার্ডে ঋণ বেড়ে ৫ লাখ।
একইসঙ্গে টেক্সটাইল অর্থাৎ বস্ত্রশিল্পে গতি আনার জন্য কটন মানে তুলোর উৎপাদন বাড়াতে জোর। তুলোর উৎপাদন বাড়াতে জাতীয় মিশন। গড়ে তোলা হবে টেক্সটাইল কেন্দ্র। এরজন্য বাজেটে ৫ মিশনের ঘোষণা। প্রসঙ্গত, প্রতিবারই বাজেটের দিন নজর টানে নির্মলা সীতারমণের শাড়ি। শাড়ি নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে ভারতের সমৃদ্ধ বস্ত্রশিল্প ও ঐতিহ্যবাহী শিল্পকলাকে তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এবার যেমন বেছে নিয়েছেন অফ-হোয়াইট রঙের কেরালা কটন শাড়ি। তাতে মধুবনী আঁকা।