New Railway Recruitment: খুব তাড়াতাড়ি ৬৫০০ চাকরি দেবে রেল! সব আপডেট এক ক্লিকে…

 আমদাবাদে সাম্প্রতিক বিমান দুর্ঘটনার পর রক্তচাপ বেড়েছে রেলযাত্রীদেরও। কারণ, লাগাতার প্রযুক্তিগত ত্রুটি। তবে ভারতীয় রেলের দুর্ঘটনার ইতিহাস বেশ লম্বা। তার কারণ বিভিন্ন হলেও রক্ষণাবেক্ষণের অভাব একটি বড় কারণ। আর এর পিছনে রয়েছে রেলের কর্মীর সমস্যা, প্রযুক্তিবিদের অভাব। আর তাই রেল এবার বড় পদক্ষেপ নিতে চলেছে। কর্মী নিয়োগের মাধ্যমে ঢেলে সাজাবে রেল পরিবহন ব্যাবস্থা।

1/10

রেল সফর

আতঙ্ক একটাই—যান্ত্রিক বিভ্রাটের কারণে রেল সফরেও একইরকম পরিণতি হবে না তো? এই পরিস্থিতিকে পাকাপাকিভাবে সামাল দিতে এবার নড়েচড়ে বসতে চলেছে রেলমন্ত্রক।   

  

2/10

প্রযুক্তিবিদ নিয়োগে

রেলের শীর্ষতম সূত্রে জানা যাচ্ছে যে, দেশব্যাপী প্রায় সাড়ে ছ’হাজার প্রযুক্তিবিদ নিয়োগের সিদ্ধান্ত একপ্রকার চূড়ান্ত করে ফেলেছে বোর্ড। রেলের সবক’টি জোন, ডিভিশন এবং উৎপাদন ইউনিটেই এই নিয়োগ হবে। 

  

3/10

রেলমন্ত্রক

এ বিষয়ে অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও মন্তব্য করেনি রেলমন্ত্রক। তবে সরকারি সূত্রে জানানো হয়েছে, শীঘ্রই বিজ্ঞপ্তি জারি করবে আরআরবি (রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড)। 

  

4/10

প্রযুক্তিগত ত্রুটি

মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, লাগাতার প্রযুক্তিগত ত্রুটির বিষয়টি সামনে আসার পরেই সবক’টি জোন এবং প্রোডাকশন ইউনিটের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল যে, প্রযুক্তিবিদের কত পদ খালি রয়েছে। 

  

5/10

প্রযুক্তিবিদের পদ

তার জবাব আসার পর দেখা যায় যে, দেশব্যাপী খালি রয়েছে রেলের প্রায় সাড়ে ছ’হাজার প্রযুক্তিবিদের পদ। 

  

6/10

শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ

এরপরেই রেল বোর্ড চূড়ান্ত করেছে, টেকনিক্যাল পোস্টের ৬ হাজার ৩৭৪টি শূন্যপদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। ইতিমধ্যেই তার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। 

7/10

প্রধানত সিগন্যাল অ্যান্ড টেলিকম ডিপার্টমেন্টে

জানা যাচ্ছে, রেলের টেকনিক্যাল পোস্টে শেষবার কর্মী নিয়োগ হয়েছিল ২০১৭ সালে। প্রধানত সিগন্যাল অ্যান্ড টেলিকম ডিপার্টমেন্টেই। 

  

8/10

৫১টি ক্যাটিগরিতে কর্মী নিয়োগ

এবারও রেলের টেকনিক্যাল পোস্টের যে ৫১টি ক্যাটিগরিতে কর্মী নিয়োগের পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতমই হল এস-অ্যান্ড-টি বিভাগ। 

  

9/10

‘কবচ’

ইতিমধ্যেই রেলে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়েছে। এর অন্যতমই হল ‘কবচ’। 

  

10/10

সিগন্যালিং ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন

পাশাপাশি ১৬০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালানোর জন্য সিগন্যালিং ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। শুধুমাত্র চুক্তিভিত্তিক কর্মী দিয়ে তা সামলানো সম্ভব নয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.