Patuli Incident: ‘আর পারছি না, কেক খেয়ে কতদিন থাকব!’ দিদির সঙ্গে শেষকথা ‘মাতৃহন্তা’ ভাইয়ের…

 “আমি আর পারছি না দিদি।” কাঁদতে কাঁদতেই বলেন অভিষেক। মঙ্গলবার রাত ১২টা নাগাদ শেষবারের মতো অভিষেকের সঙ্গে কথা হয় দিদির। দিদির ফোন পেয়েই কেঁদে ওঠেন অভিষেক। ফোনেই বলতে থাকেন, “আমি আর পারছি নারে দিদি। কতদিন আর কেক খেয়ে থাকব…!” কিন্তু সেই ভাই যে মা-কে খুন করতে পারে, কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছেন না দিদি পারমিতা মজুমদার। 

এদিন জি ২৪ ঘণ্টাকে পারমিতা মজুমদার জানান, মঙ্গলবার রাত ১২টা নাগাদ অভিষেককে ফোন করেছিলেন তিনি। কাঁদতে কাঁদতে অভিষেক বলতে থাকেন, “আর পারছি নারে দিদি। কতদিন আর এই কেক খেয়ে থাকব।” সেদিন মায়ের সঙ্গেও কথা বলেন পারমিতা দেবী। কিন্তু তারপর থেকেই ফোন বন্ধ। এরপর বুধবার রাত ১০টা নাগাদ মায়ের মৃত্যুর খবর পান তিনি। পারমিতা মজুমদার আরও জানান, মিত্র স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ করার পর আর পড়াশোনা করেননি অভিষেক। হরিশ মুখার্জি রোডের বাড়ি বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর, মা-কে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ভাড়া থাকতে শুরু করেন তিনি। শেষবারের মতো ঘর ভাড়া নেন বাঘাযতীনের বিদ্যাসাগর কলোনিতে।

পারমিতা দেবী আরও জানান, তাঁদের গোটা পরিবার-ই জগন্নাথ দেবের ভক্ত। ৬-৭ মাস আগেও পুরীতে গিয়েছিলেন অভিষেক। যখনই পুরীতে যেতেন, নীলাচল হোটেলে গিয়েই উঠতেন। দিদি পারমিতা দেবীও জানান, মায়ের প্রতি অগাধ ভালোবাসা ছিল ভাইয়ের। নিজে হাতে মায়ের সমস্ত কাজকর্ম করতেন অভিষেক। “ভাই মায়ের জন্য যা করত, সেটা আমরা মেয়েরাও কোনওদিন করতে পারব না।” বলেন তিনি। সেই ভাই কীভাবে মা-কে খুন করতে পারে, বিশ্বাসই করতে পারছেন না পারমিতা দেবী।

ভাই অভিষেক যে শেয়ারের কাজ করতেন, তা তিনিও জানতেন। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, মা কে হারিয়েছেন তিনি, তবে ভাইয়ের হদিশ চান। কীভাবে মায়ের মৃত্য হল, জানতে চান! ভাই কি আদৌ বেঁচে আছে, নাকি সে-ও মৃত! প্রশ্ন একাধিক! তবে পাশাপাশি এও বলেন, অভিষেক যদি সত্যি মা-কে খুন করে থাকেন, তাহলে সে শাস্তি পাক।

 “আমি আর পারছি না দিদি।” কাঁদতে কাঁদতেই বলেন অভিষেক। মঙ্গলবার রাত ১২টা নাগাদ শেষবারের মতো অভিষেকের সঙ্গে কথা হয় দিদির। দিদির ফোন পেয়েই কেঁদে ওঠেন অভিষেক। ফোনেই বলতে থাকেন, “আমি আর পারছি নারে দিদি। কতদিন আর কেক খেয়ে থাকব…!” কিন্তু সেই ভাই যে মা-কে খুন করতে পারে, কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছেন না দিদি পারমিতা মজুমদার। 

এদিন জি ২৪ ঘণ্টাকে পারমিতা মজুমদার জানান, মঙ্গলবার রাত ১২টা নাগাদ অভিষেককে ফোন করেছিলেন তিনি। কাঁদতে কাঁদতে অভিষেক বলতে থাকেন, “আর পারছি নারে দিদি। কতদিন আর এই কেক খেয়ে থাকব।” সেদিন মায়ের সঙ্গেও কথা বলেন পারমিতা দেবী। কিন্তু তারপর থেকেই ফোন বন্ধ। এরপর বুধবার রাত ১০টা নাগাদ মায়ের মৃত্যুর খবর পান তিনি। পারমিতা মজুমদার আরও জানান, মিত্র স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ করার পর আর পড়াশোনা করেননি অভিষেক। হরিশ মুখার্জি রোডের বাড়ি বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর, মা-কে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ভাড়া থাকতে শুরু করেন তিনি। শেষবারের মতো ঘর ভাড়া নেন বাঘাযতীনের বিদ্যাসাগর কলোনিতে।

পারমিতা দেবী আরও জানান, তাঁদের গোটা পরিবার-ই জগন্নাথ দেবের ভক্ত। ৬-৭ মাস আগেও পুরীতে গিয়েছিলেন অভিষেক। যখনই পুরীতে যেতেন, নীলাচল হোটেলে গিয়েই উঠতেন। দিদি পারমিতা দেবীও জানান, মায়ের প্রতি অগাধ ভালোবাসা ছিল ভাইয়ের। নিজে হাতে মায়ের সমস্ত কাজকর্ম করতেন অভিষেক। “ভাই মায়ের জন্য যা করত, সেটা আমরা মেয়েরাও কোনওদিন করতে পারব না।” বলেন তিনি। সেই ভাই কীভাবে মা-কে খুন করতে পারে, বিশ্বাসই করতে পারছেন না পারমিতা দেবী।

ভাই অভিষেক যে শেয়ারের কাজ করতেন, তা তিনিও জানতেন। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, মা কে হারিয়েছেন তিনি, তবে ভাইয়ের হদিশ চান। কীভাবে মায়ের মৃত্য হল, জানতে চান! ভাই কি আদৌ বেঁচে আছে, নাকি সে-ও মৃত! প্রশ্ন একাধিক! তবে পাশাপাশি এও বলেন, অভিষেক যদি সত্যি মা-কে খুন করে থাকেন, তাহলে সে শাস্তি পাক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.