উত্তরাখণ্ডের বন্যায় এ পর্যন্ত ৬৪ জন নিহত হয়েছেন। তাছাড়া ১১ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি জানান, নিখোঁজ দুটি ট্রেকিং দলের মধ্যে একটিকে খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। চার ধাম যাত্রা আবার শুরু হয়েছে। মোট ৫৩৫ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং ১৬ হাজারেরও বেশি লোককে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিরাপদ স্থানে। এদিন আকাশপথে উত্তরাখণ্ডর বন্যা বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন অমিত শাহ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানান, এখনও পর্যন্ত পর্যটকদের মধ্যে কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ৮০ শতাংশ টেলিফোন নেটওয়ার্ক ফের কর্মসক্ষম করা হয়েছে। ৩ থেকে ৪টি রাস্তার নেটওয়ার্ক পুরোপুরি ধুয়ে গিয়েছে বন্যার জেরে। কেন্দ্র সময়মত সতর্কতার কারণে অনেকের জীবন বাঁচানো সম্ভব হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানান, এখনও পর্যন্ত পর্যটকদের মধ্যে কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ৮০ শতাংশ টেলিফোন নেটওয়ার্ক ফের কর্মসক্ষম করা হয়েছে। ৩ থেকে ৪টি রাস্তার নেটওয়ার্ক পুরোপুরি ধুয়ে গিয়েছে বন্যার জেরে। কেন্দ্র সময়মত সতর্কতার কারণে অনেকের জীবন বাঁচানো সম্ভব হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ১৪ অক্টোবর হর্ষিল-চিতকুল লখমা পাসে ট্রেকিংয়ে গিয়ে নিঁখোজ হন কলকাতার ৭ জন। এছাড়াও দিল্লির ১ বাসিন্দাও ছিলেন তাঁদের সঙ্গে তাঁদের সঙ্গে উত্তরকাশীর আরও ৩ জন বাসিন্দা ছিলেন বলে জানা যায়। প্রবল তুষারপাতের জেরে তাঁরা নিরুদ্দেশ হয়ে যান। বলা হচ্ছে যে, তাঁদের সঙ্গে থাকা ৬ জন গাইড মঙ্গলবার ছিটকুলের দিকে আইটিবিপি ক্যাম্পে পৌঁছেছেন। ওই ১১ জন ট্রেকারের নিখোঁজ হওয়ার খবর স্থানীয় ট্রেকিং সংস্থা জেলা প্রশাসনকে জানায়।
ওই ১১ জনের খোঁজে এবং তাঁদের উদ্ধারের জন্য একটি হেলিকপ্টার সহ এসডিআরএফ’র সদস্যরা বুধবার সকালেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। উত্তরকাশীর বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের আধিকারিক জয় পানওয়ার জানান, স্থানীয় ট্রেকিং এজেন্সি জানিয়েছে যে গত ১৪ অক্টোবর দিল্লি এবং কলকাতার ৮ জন ট্রেকারকে সঙ্গে নিয়ে ১৭ জনের একটি দল হর্ষিল-চিতকুলের লখমা পাসের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন।