‘পেইড পার্কিং জোন’ চিহ্নিত করতে ময়দানে নামল জলপাইগুড়ি পুরসভা। শুক্রবার শহরের মার্চেন্ট রোডের একাধিক জায়গা চিহ্নিত করে ‘পেইড পার্কিং জোন’ ঘোষণা করা হল। উপস্থিত ছিলেন উপ পুরপ্রধান সৈকত চট্টোপাধ্যায়, ডিএসপি (ট্র্যাফিক) অরিন্দম পাল চৌধুরী, সদর ট্র্যাফিক আইসি অমিতাভ দাস সহ পুর আধিকারিকরা ছিলেন।
৩ জানুয়ারি পুর কর্তৃপক্ষ থানা মোড় থেকে মার্চেন্ট রোডের বাঁ দিকের রাস্তার একাংশ এলাকা চিহ্নিত করে ব্যানার টাঙিয়ে ‘পেইড পার্কিং জোন’ ঘোষণা করেছিল। ৬ জানুয়ারি পার্কিং জোন চালু করার কথা ছিল। বাইক ঘণ্টা প্রতি পাঁচ টাকা ও সাইকেল ঘণ্টা প্রতি দুই টাকা করে নেওয়া হবে বলে জানানো হয়। বির্তক উঠতেই তড়িঘড়ি ৬ জানুয়ারি বৈঠকে বসে পুরসভা। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় আজ ১০ জানুয়ারি শহরের সব জায়গায় ‘পেইড পার্কিং জোন’ চিহ্নিত করা হবে। এদিন পুরসভা অভিযানে নেমে কয়েকটি জায়গা চিহ্নিত করে ব্যানার টাঙিয়ে দিয়েছে। রাস্তার পাশের জায়গার একাংশ ‘পেইড পার্কিং জোন’ করা হল। উল্টো দিকের জায়গায় নো পার্কিং জোন ব্যানার টাঙিয়ে দেওয়া হবে বলে দাবি।
সৈকতবাবু বলেন, “শহরে ফাঁকা জায়গা কই? এই কারণে রাস্তার একাংশকে পেইড পার্কিং জোন করা হচ্ছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পেইড পার্কিং জোন চালু হবে। ফুটপাত দখল মুক্ত করতে হবে। যে সকল ব্যবসায়ীরা বাইরে থেকে এসে ব্যবসা করছেন রাস্তা দখল করে, এখানকার আধার ও ভোটার কার্ড নেই তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হবে।”