মা কালীর হাতে রিভলভার! মহাদেবের হাতে বন্দুক ! বেশোহাটা সার্বজনীনের প্ল্যাটিনাম জুবিলি বর্ষে জগদ্ধাত্রী পুজোর থিম বন্দেব্রতকথম্। যেখানে স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপ্লবীদের দেবতার রূপ দেওয়া হয়েছে।
2/9
থিমের চমক
দেবতা এখানে মানুষ হয়েছে জানি,মানুষকে দেখি গণদেবতার বেশে।এই ব্রতকথাকে মেনে থিমের সাজসজ্জা করা হয়েছে।
3/9
থিমের চমক
ইতিহাসের পাতা ঘাঁটলেই দেখা যাবে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সশস্ত্র আন্দোলনের অন্যতম পিঠস্থান ছিল হুগলির চন্দননগর। শহীদ বিপ্লবী কানাইলাল থেকে মাস্টারদা সূর্যসেন কিংবা গান্ধীজি অথবা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু সকলেই কোন না কোন সময় তাদের গোপন কাজের জন্য এসেছিলেন এই চন্দননগরেই।
4/9
থিমের চমক
বিপ্লবের এই পিঠস্থানে জগদ্ধাত্রী পুজোয় সেই বিপ্লবীদের কথাই মনে করিয়েছেন বেশোহাটা সার্বজনীন।ভারতবর্ষ ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হলেও ফরাসী উপনিবেশ থেকে চন্দননগর স্বাধীন হয়েছিল ১৯৫০ সালে।
5/9
থিমের চমক
সেই হিসাবে ধরে চন্দননগর স্বাধীন হয়েছে ৭৫ বছর আগে আর বেশোহাটার পুজোও শুরু হয়েছিল সেই বছর।
6/9
থিমের চমক
চন্দননগরের শিল্পী শুভজিৎ পাত্র জানান, তাদের মন্ডপ নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। অনেকেই বলছে মা কালীর হাতে কেন রিভলবার থাকবে!
7/9
থিমের চমক
আবার অনেকে বলছে মণ্ডপের বাইরে থেকে দেখে মনে হচ্ছে ফাঁসির দড়ি ঝুলছে মা জগদ্ধাত্রির গলায় ! বিতর্ক যাই হোক না কেন তাদের যে ভাবনা তা পুরোটাই দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।
8/9
থিমের চমক
যাকে মা কালী রূপে আমরা দেখছি তিনি আসলে প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার, আর যে মহাদেবের হাতে বন্দুক রয়েছে তিনি হলেন ক্ষুদিরাম।
9/9