রথযাত্রার সময়েই ঘটল সেই বহু প্রতীক্ষিত ব্যাপারটি। খোলা হল পুরীর জগন্নাথমন্দিরের রত্নভাণ্ডার। তিরুপতির বালাজি মন্দির বা দক্ষিণ ভারতের অন্যান্য মন্দিরগুলিতে রাশি-রাশি ধনসম্পত্তি আছে। কিন্তু বারবারই শোনা গিয়েছে, পুরীর মন্দিরের রত্নভাণ্ডার নাকি সব ভাণ্ডারকেই ছাপিয়ে যাবে! তিরুপতির বালাজি মন্দিরও হার মানবে জগন্নাথদেবের সম্পত্তির কাছে।
1/6
কেন এখনই?

সে না হয় হল। কিন্তু কেন এতদিন বাদে খোলা হল জগন্নাথমন্দিরের রত্নভাণ্ডার? সে কথা প্রশ্ন গোটা দেশের প্রশ্ন। সকলেই জানতে চাইছে, কেন এখনই? কোনও বিশেষ কারণ আছে?
2/6
রত্ন-রহস্য

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ২০১৮ সালে জগন্নাথমন্দিরের রত্নভাণ্ডার খোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। হাইকোর্ট নিযুক্ত কমিটি ও এএসআই-র স্থাপত্যবিদরা মন্দিরের কুঠুরিতে ঢুকেছিলেন। কিন্তু চাবি না থাকায়, দরজা খোলা যায়নি। দরজার গোড়া থেকেই ফিরে আসেন তাঁরা। ফলে, রত্নভাণ্ডারের ভিতরে কী রয়েছে, সে-রহস্যের সবটা সে সময়ে উদঘাটন সম্ভব হয়নি।
3/6
জগন্নাথের রত্নধন

তবে, এবার পর পর দুদিন ধরে খোলা গেল জগন্নাথদেবের রত্নভাণ্ডার। এবং তাতে যা জানা গেল, তাতে চোখ কপালে ওঠার মতো। এই ভাণ্ডারে আছে মোট ১২,৮৩১ ভরি সোনা, ২২,১৫৩ ভরি রুপো। জগন্নাথদেবের রত্নভাণ্ডারে রয়েছে মোট ৪৫৪ টি সোনার গয়না, মোট ২৯৩ টি রুপোর গয়না।
4/6
স্বয়ং নাগরাজ

কেন সেই রত্নভাণ্ডার খোলা যায়নি? কারণ হিসেবে বলা হয়, জগন্নাথদেবের সম্পত্তির পাহারায় রয়েছেন নাকি স্বয়ং নাগরাজ। তিনি ছাড়াও সেই ভাণ্ডারে বিষধর সাপ কিলবিল করে! মণিমুক্তোয় হাত ছোঁয়ালেই ছোবল! সত্যি?
5/6
সাপ-শূন্য

এসবের কারণেই সাপুড়ে রাখা হয়েছিল। তবে না, নাগরাজ তো দূরের কথা, এবার কোনও সাপের দেখাই মেলেনি।
6/6
স্ট্রং-রুমে
