আবার সেই সান্দাকুফ। যাত্রী-সহ একটি গাড়ি এবার উল্টে গেল খাদে! বরাতজোরে প্রাণে বেঁচে গেলেন গাড়িতে থাকা দু’জন। দড়ি বেঁধে খাদ থেকে গাড়িটি তুললেন এসএসবি জাওয়ানরা।
দার্জিলিং থেকে আরও খানিকটা উপরে সান্দাকুফ। পাহাড়ের ঘেরা জায়গাটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য অপরূপ। দার্জিলিং থেকে গাড়ি ভাড়া সান্দাকফুতে যেতে হয়। তেমনভাবেই যাচ্ছিলেন দুই পর্যটক। সঙ্গে ছিল লাগেজও। কিন্তু পাহাড়ি রাস্তায় বাঁক নিতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারান গাড়ির চালক। এরপরই গাড়িটি উলটে যায় খাদে! খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় এসএসবি জওয়ানরাও। তবে যাত্রীদের ও গাড়িটি উদ্ধার করা গেলেও, লাগেজগুলি বাঁচানো যায়নি।
এর আগে, সান্দাকফুতে বেড়াতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল দমদমের এক তরুণীর। বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে সঙ্গে সান্দাকফুতে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ফেরার পর, মধ্যরাতে হোটেলে অসুস্থ বোধ করেন ওই তরুণী। প্রথমে তাঁকে স্থানীয় একটি স্বাস্থ্য়কেন্দ্রে নিয়ে যান বন্ধুরা। পরে দার্জিলিং জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়নি। । কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। ওই তরুণীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা।
মৃতের নাম অঙ্কিতা ঘোষ। দক্ষিণ দমদম পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কবি মুকুন্দ দাস রোডের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। একটি বেসরকারি ঋণ প্রদানকারী সংস্থায় চাকরি করতেন অঙ্কিতা। বস্তুত, দার্জিলিং থেকে সান্দাকফু ঘুরতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে কলকাতা ভবানীপুরের আশিস ভট্টাচার্যেরও।