ভরা চৈত্রেই লু-র দাপট। হাস ফাঁস করছে গোটা জেলা। বৃহস্পতিবার ছিল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবারও একই অবস্থা।বেলা বাড়তেই রাস্তাঘাট শুনশান হয়ে যাচ্ছে। ভিড় বাড়ছে ঠাণ্ডা পানীয়র দোকানগুলিতে। দিন ১৫ আগে শেষ বৃষ্টি হয়েছিল। তারপর গত এক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রা শুধুই ঊর্ধ্বমুখী।
2/5
লু-দাবদাহে অতিষ্ঠ বাংলা

লোকজন পারতপক্ষে বাড়ির বাইরে বেরোচ্ছেন না। বেরোলেও যথেষ্ট তৈরি হয়ে। কেউ রুমাল, কেউ কাপড়ে ঢাকছেন মুখ। হাল্কা খাবার দাবার, পানীয়ের উপর ভরসা সবার। ঠান্ডা পানীয়ের দোকানে ভিড় বাড়ছে।
3/5
লু-দাবদাহে অতিষ্ঠ বাংলা

বাইরে তাপমাত্রা ৪৩°। কিন্তু অনুভূতি প্রায় ৫০°। প্রচন্ড রোদ আর গরমে নাজেহাল সাধারন মানুষ। বাইরে যারা কাজ করছেন তাদের অবস্থা আরও শোচনীয়। প্রবল রোদে পুড়ে বাইরে দাঁড়িয়ে কাজ করতে গিয়ে অনেকেই অসুস্থ বোধ করছেন। রোদ থেকে বাঁচতে কাপড়,রুমাল, টুপি, যার যেটা সম্বল সেটা দিয়ে মাথা ঢেকে বাইরে কাজ করছেন মানুষজন। প্রচন্ড গরমের হাত থেকে বাঁচতে একমাত্র ভরসা ঠান্ডা পানীয়র দোকানগুলো। রাস্তার বদলে ভিড় বেশী সেই জায়গায়।
4/5
লু-দাবদাহে অতিষ্ঠ বাংলা

কালবৈশাখি ছাড়া এ থেকে বাঁচার কোনও আশা নেই। আর যেভাবে জঙ্গলমহলে সময় গাছ কাটা হয়েছে তার ফলও পাচ্ছে সাধারণ মানুষ। এমুহূর্তে সবার একটাই চাহদা বৃষ্টির। তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি ছুঁই ছুঁই, এমতাবস্থা গরমের জেরে জেলা জুড়ে হাঁসফাঁস অবস্থা। সকাল থেকেই চড়া রোদ, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বইছে রোদে ঝলসানি।
5/5
লু-দাবদাহে অতিষ্ঠ বাংলা
