আমদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার চারদিন হয়ে গেল। মঙ্গলবারই হাফ ডজন ড্রিমলাইনার ওড়ায়নি এয়ার ইন্ডিয়া! এখন প্রশ্ন উঠছে, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার কি অস্তাচলে! বোয়িং বসে গেলে তার জায়গা নিতে পারে এয়ারবাস এ৩৫০
1/9
বোয়িং ৭৮৭ বনাম এয়ারবাস ৩৫০

বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার এবং এয়ারবাস এ৩৫০ উভয়ই আধুনিক দূরপাল্লার বিমান। জ্বালানি সাশ্রয়ের পাশাপাশি যাত্রীদের বিমান সফর আরও আরামদায়ক করার জন্য উন্নত উপকরণ এবং ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়।
2/9
যাত্রী ধারণক্ষমতা এবং রেঞ্জ

বোয়িং ৭৮৭ বিমান ২৪২ থেকে ৩৩০ জন যাত্রী নিয়ে ৮৭৮৫ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত উড়তে পারে। এয়ারবাস এ৩৫০ একটু হলেও এগিয়ে। এই বিমান ৩০০ থেকে ৩৫০ জন যাত্রীকে নিয়ে ৯,৭০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত উড়তে পারে।
3/9
উপকরণ এবং জ্বালানির কর্মক্ষমতা

উভয় বিমানেরই বিশাল বপু। তাদের কাঠামোর প্রায় অর্ধেক কম্পোজিট উপকরণ ব্যবহারে তৈরি হয়। বোয়িং ৭৮৭ পুরনো মডেলের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি জ্বালানি সাশ্রয়ী, সেখানে এয়ারবাস এ৩৫০ আগের মডেলের তুলনায় ২৫ শতাংশ কম জ্বালানি ব্যবহার করে।
4/9
ককপিট নিয়ন্ত্রণ – জয়স্টিক বনাম স্টিয়ারিং
এয়ারবাস এ৩৫০ পাইলট নিয়ন্ত্রণের জন্য জয়স্টিক ব্যবহার করে, সেখানে বোয়িং ৭৮৭ ঐতিহ্যবাহী স্টিয়ারিং ইয়কেই আটকে। পাইলটদের বিমান পরিচালনার পদ্ধতি পরিবর্তন হলেও উভয় সিস্টেমই সুরক্ষার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
5/9
যাত্রীদের আরাম

এয়ারবাস এ৩৫০-এর কেবিন বোয়িং ৭৮৭-র তুলনায় অনেক বেশি প্রশস্ত। বোয়িং ৭৮৭ বাতাসের চাপ কম রাখে এবং আর্দ্রতা বেশি রাখে, যা যাত্রীদের দীর্ঘ বিমানযাত্র আরামদায়ক করে।
6/9
যাত্রী-ক্রু-পাইলটদের নিরাপত্তা
