গোয়ালা সমাজকে বলছি

দুগ্ধপণ্য উৎপাদক যারা সাধারণ ভাবে ছানা, ক্ষীর ইত্যাদি বানান; অথচ করোনা-জনিত কারণে বাজারের অভাবে তা বিক্রি করতে পারছেন না। তাই তাদের কাছে অনুরোধ এই মুহূর্তে ছানা বা ক্ষীরের পরিবর্তে বাড়িতে বসেই শুচিতার সঙ্গে, পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে ঘি বানান। কারণ ছানা বা ক্ষীর দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা সমস্যার। লোকসানের হাত থেকে রেহাই পেতে তাই ঘি বানানো বুদ্ধিমানের কাজ হবে। বানানোর যথাযথ পদ্ধতি অবলম্বন করুন যাতে প্রস্তুত ঘি বেশিদিন সংরক্ষণ করা যায়। পশ্চিমবঙ্গ/ভারত সরকারে কর্মরত ডেয়ারি টেকনোলজিস্টগণ সহজ পদ্ধতিতে (সচিত্র) ঘি বানানোর পদ্ধতি সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান। এ ব্যাপারে উপযুক্ত পোস্ট দিন।
করোনা-ভাইরাসকে রুখে দিন, বাড়িতে থাকুন, গোয়ালা সমাজের কাছে বিশেষ অনুরোধ এই সময় তারা মজুত দুধকে কাজে লাগিয়ে ঘি বানিয়ে রাখুন।
আমার ছাত্রকল্প, গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ছাত্র ও সমাজসেবী শ্রী কমল ঘোষে র মতামত এ ব্যাপারে আমি পূর্ণ সমর্থন করি। কমল নিজেও মালদা জেলার গোয়ালা সমাজের প্রতিনিধি।

ড. কল্যাণ চক্রবর্তী

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.