১৯৭১ সালে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন। সূত্রের খবর, সঠিক অনুবাদের অভাব এবং কিছুকাল বাদে তাঁর প্রয়াণে সেই নোবেল আর পাওয়া হয়নি। সে বছরে সাহিত্যে নোবেল পেয়েছিলেন চিলির পাবলো নেরুদা। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম সাহিত্য আকাদেমীর সচিব কৃষ্ণ কৃপালনী সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের জন্য সুইডিশ একাডেমির কাছে পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু নোবেলRead More →

সাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাধের “ধাত্রী দেবতা” বাঁচাতে “বিশু ডাক্তার” আজও ডাক্তারি করেন আর্ত জনের সেবায়। প্রতিদিন রোগী দেখার প্রথম পারিশ্রমিক দান করেন ধাত্রী দেবতার উন্নয়নে। এইভাবেই তাঁর প্রিয় সাহিত্যিকের স্মৃতি তর্পণকরেন তিনি। ‘জগন্নাথের রথ’ কিংবা ‘শুক সারি’ ছোট গল্পে তারাশঙ্কর যে ডাক্তার চরিত্রের অবতারণা করেছিলেন, ইনিই তিনি। তারাশঙ্করের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ–’আমারRead More →