পরিবেশিত ডাকটিকিটে ছবিটি ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার (২ রা নভেম্বর, ১৮৩৩ – ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯০৪)-এর। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উত্তীর্ণ (১৮৬২) দ্বিতীয় MD ডাক্তার (প্রথম ডাক্তার চন্দ্রকুমার দে)। প্রথাগতভাবে ইউরোপীয় ধারার চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আকৃষ্ট হলেন ডাক্তার উইলিয়াম মর্গানের বিখ্যাত বইটি পড়ে (The Philosophy of Homeopathy)। তিনিRead More →

আজ ২৫ শে মার্চ। ১৮৯৮ সালের আজকের দিনে স্বামী বিবেকানন্দের কাছে ব্রহ্মচর্যে দীক্ষা গ্রহণ করে মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল হয়ে উঠেছিলেন ভগিনী নিবেদিতা। পড়ল খ্রীস্টিয় সংস্কারের উপর মহাকালীর ছায়াপাত। এক খ্রীস্টিয় ধর্মযাজকের কন্যা হয়ে উঠলেন বাঙালি বিধবা রমণী, মা সারদার আদরের ‘খুঁকি’। দিনটিকে স্মরণ করেই প্রস্তুত নিবন্ধ। লিখেছেন @কচ শক্তি সাধনায়Read More →

পূর্ব অংশ এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না, শুধু সুখ চলে যায়। এমনি মায়ার ছলনা। এরা ভুলে যায়, কারে ছেড়ে কারে চায়। তাই কেঁদে কাটে নিশি, তাই দহে প্রাণ, তাই মান অভিমান, তাই এত হায় হায়। আমাকে বিদায় নিতে হবে আমাকে বিদায় নিতে হবে গুরুগৃহ হতে। আমাকে বিদায়Read More →

পূর্ব অংশ গোধূলির আবিরে রাঙা অস্তায়মান লাল সূর্য। দিনের শেষে থেমে আসে চারপাশের কোলাহল। প্রকৃতিতে নেমে আসে অন্যরকম এক নিস্তব্ধতা। পশু-পাখি নীড়ে ফিরে যেতে থাকে। চরাচরে সর্বএই বিরাজ করছে এক অনৈসর্গিক নীরবতা। সূর্যের রক্তিম আলোর ছটায় প্রকৃতি যেন অনরকম রঙে নিজেকে সাজায়। কিন্তু আজকের সূর্য , আজকের বিকাল কেমন বিষন্ন।Read More →

পূর্ব অংশ বিশ্বেশ্বরায় নরকার্ণব তারণায় কণামৃতায় শশিশেখরধারণায় | কর্পূরকান্তিধবলায় জটাধরায় দারিদ্র্য দুঃখদহনায নমঃ শিবায় || গৌরীপ্রিযায় রজনীশকলাধরায় কালান্তকায ভুজগাধিপকঙ্কণায় | গংগাধরায গজরাজবিমর্দনায দারিদ্র্য দুঃখদহনায় নমঃ শিবায় || ভক্তিপ্রিয়য় ভবরোগভযাপহায় উগ্রায় দুর্গভবসাগরতারণায় | জ্যোতির্ময়ায় গুণনামসুনৃত্যকায় দারিদ্র্য দুঃখদহনায় নমঃ শিবায় || শিব মন্ত্র উচ্চারিত হচ্ছে। এ মন্ত্র প্রত্যহ উচ্চারণে দুঃখ বিনাশ হয়।Read More →

বহু বছর পর শুক্রাচার্য তপস্যা শেষ করলেন। সন্তুষ্টহয়ে’ মহাদেব তাকে বললেন , “তুমি যে তপস্যা করেছ ,তা আর অন্য কেউ পারবেনা । আমি আশীর্বাদ করছি আমি যে নিগূঢ় মন্ত্র জানি, তার সমস্ত রহস্য তুমি ছাড়া আর কোন দিন কারো কাছে প্রতিভাত হবে না। এ মন্ত্র শক্তি এবং তোমার প্রতিভার তেজে তুমি জয়ী হবে।” মহাদেব শুক্রাচার্য্যকে মন্ত্র যে দান করেছিলেন তাই ছিল সঞ্জীবনী মন্ত্র। অসুরদের বাঁচিয়ে তুলতে পারবেন শুক্রাচার্য সেই মন্ত্র দ্বারা। আর এই মন্ত্রেরর জন্যই আমি বৃহস্পতি পুত্র শুক্রাচার্যের আশ্রমে এসেছি। বাস করেছি অসুরদের মাঝে বিপদ সংকুল হয়ে…..Read More →