কোরোনা ভাইরাস মহামারীর আকার নেওয়া চিনে এই রোগ ছড়াতে আটাকাতে এবার টাকা পরিশুদ্ধ করার নতুন পন্থা নিতে শুরু করে চিনের সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক | যে সকল রোগীরা কোরোনা আক্রান্ত তারা, যে টাকাগুলি ব্যবহার করেছে সেগুলি ব্যাঙ্কে গভীরভাবে পরিষ্কার করার জন্য ফেরত নেওয়া হয়েছে | গোটা বিশ্বে ৭১হাজার মানুষ এই কোরোনা ভাইরাসে আক্রান্ত যা অফিসিয়ালি কোভাড ১৯নামে পরিচিত | শুধুমাত্র চায়না তেই এই ভাইরাসে আক্রান্ত ১৭জনের উপর সরকারিভাবে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে |
সমস্ত বাড়ির হ্যান্ডেল ও দরজাকে ভাইরাস মুক্ত করার পাশাপাশি ব্যাঙ্কের কর্মীরা এখন ব্যস্ত টাকা ভাইরাস মুক্ত করতে | আলট্রা ভায়োলেট রে ও অতি উচ্চ তাপমাত্রায় সাত থেকে চোদ্দো দিন ওই টাকাগুলিকে রেখে দিয়ে তারপর আবার দেওয়া হচ্ছে সাধারণের হাতে |

এরই মাঝে চিনের এই করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পিছনে নতুন এক তত্ত্বের কথা উল্লেখ করে একটি বইয়ের লাইন পোস্ট করে সংশয় প্রকাশ করেন চিনের ল্যাবে তৈরি ইউহান ৪০০এই কোরোনা ভাইরাস যা কিনা চিন জৈব অস্ত্র হিসেবে বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছে |

কেন এই অদ্ভুত যুক্তি? কুনজ-এর লেখা বই দি আইস অফ ডার্কনেস-এর এক জায়গায় লেখা আছে,চিনা বৈজ্ঞানীক লি চেন মার্কিন যু্ক্তরাষ্ট্রকে কাবু করতে আরডিএনএ ল্যাবে এক বিশেষ ধরনের ভাইরাসকে জৈব অস্ত্র হিসেবে তৈরি করছে | এই বইটি প্রকাশ পায় ১৯৮১তে | ওই ভাইরাসের নাম ইউহান -৪০০| সেটিই আজকের কোরোনা ভাইরাস বলে দাবি করছেন অনেকে | আরেকজন আরেকটি বইয়ের কথা উল্লেখ করে বলেন যে , সেই ভাইরাসই কুনজের অন্য একটি বইতে গোর্কি ৪০০নামে উল্লেখিত ছিল |