ভারতের দুদিক থাকা দুটি ইসলামিক দেশ পাকিস্তান ও বাংলাদেশ যেন আতঙ্কবাদের কারখানায় পরিণত হয়েছে। এই দুটি দেশের জেহাদী কট্টরপন্থীরা ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে আতঙ্কবাদী হামলার পরিকল্পনা করেই চলছে। আরো একবার NIA দেশের হাজার হাজার মানুষকে আতঙ্কবাদী হামলা থেকে বাঁচিয়ে নিয়েছে।রাষ্ট্রীয় অনুসন্ধান এজেন্সি (NIA) সন্ত্রাসী সংগঠন জামাত- উল- মুজাহিদীন বাংলাদেশ (JMB) এর তিনজন আতঙ্কবাদীকে গ্রেপ্তার করেছে।
এরা কর্ণাটকের বেশ কয়েকটি জায়গায় ব্লাস্ট করিয়ে আতঙ্ক ছড়ানোর পরিকল্পনা করেছিল। বেঙ্গালুরুর সোলডেওয়ানহল্লী থেকে আতঙ্কবাদীডেড গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আতঙ্কবাদীরা এখানে বোম বানানোর ইউনিট খুলে রেখেছিল। সেখান থেকে আইইডী, হ্যান্ড গ্রেনেড এবং অন্য বিস্ফোরক সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার করা IED পুরোপুরি সক্রিয় অবস্থাতে ছিল।
রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্ধমান বোম ধামকার অপরাধী হাবীবুর রহমানের থেকে এনআইএ কে জেএমবি এর এই মডিউলের তথ্য পাওয়া গেছিল। হাবীবুর জানুয়ারি ২০১৯ থেকে এনআইএন এর কাস্টাডি তে আছে।
হাবীবুরের থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এনআইএ ৭ জুলাই ব্যাঙ্গালুরুতে তদন্ত করেছিল। নিজেডেড জিহাদী লক্ষকে পুরো করার জন্য জেএমবী অনেকদিন ধরে কর্নাটকে নিজের ঠিকানা বানিয়ে রেখেছে। এর আগে পুলিশ দুটি জ্যান্ত বোম ব্যাঙ্গালুরু থেকে ৫০ কিমী দূরে রামনগর থেকে উদ্ধার করেছিল।
জামায়াতের সঙ্গে জড়িত ২৮ বয়সী হাবীবুর রহমান শেখ ওরফে হাবিবুর বা শেখ এর কর্নাটকে গ্রেপ্তারী হওয়ার কিছু ঘন্টা পর এটি উদ্ধার হয়। জেএমবী কিছু সময়ের জন্য নিজের গতিবিধি বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু সালাউদ্দিন আহমদ এবং জহীদুল ইসলাম এর লিডে সে আবার বিস্তৃত হতে থাকে এবং নিজের লক্ষকে পূরণ করার চেষ্টায় আছে। কিছু দিন আগেই ভারত সরকার জেএমবীর উপর কড়া নজর রেখেছে।