ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম প্রচারে এসেই কংগ্রেস-কে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর। ডাল্টনগঞ্জের জনসভায় মোদীর অভিযোগ, রাজনৈতিক ফায়দা নিতেই দীর্ঘ সময় রাম মন্দির ইস্যু ঝুলিয়ে রেখেছিল কংগ্রেস। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টে বিতর্কিত ও বহু চর্চিত অযোধ্যা মামলার রায় বের হয়েছে।

এই রায়ে বিতর্কিত ভূমিতে রাম মন্দির তৈরির কথা বলা হয়। রায়ে মুসলিমদের জন্য মসজিদ তৈরি হবে বলা হয়। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর ঝাড়খণ্ড নির্বাচনেই রাম মন্দির ইস্য়ুর রাজনৈতিক পরীক্ষা দিতে চলছে বিজেপি। রাজ্য-তে তারাই ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদীর জনসভার আগে লাতেহারে বিজাপুর সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ রাম মন্দির ইস্যুকেই প্রচারে জোর দিয়েছেন।
তিনি বলেন, অযোধ্যায় গগনচুম্বী মন্দির গঠন করা হবে। এদিকে প্রধানমন্ত্রী প্রচারেও রাম মন্দির প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। ডালন্টনগঞ্জে তিনি বলেন, বিজেপি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পতে বেড়েছে রোজগার। তার সুফল পাচ্ছেন ঝাড়খণ্ডবাসী।
তিনি বলেন, আয়ুষ্মান প্রকল্পের ব্যবহারিক প্রথম প্রয়োগ হয় ঝাড়খণ্ডেই।
এতে জনগণের লাভ হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের প্রাচারে কংগ্রেস-কে তুলোধনা করলেও মোদীর আক্রমণের ঝাঁঝ ততটা ছিলনা বিরোধী জোটের প্রধান শক্তি ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা বা জেএমএমের প্রতি। এরফলে জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডি মিলে তৈরি বিরোধী মহাজোট শিবিরে চাঞ্চল্য়।