চাপ কমবে মধ্যবিত্তের হেঁশেলে, দীপাবলিতে কমছে ভোজ্য তেলের দাম।

জ্বালানী তেলের সঙ্গেই পাল্লা দিয়েছে বেড়েছে ভোজ্য তেলের দাম। সরষে, সোয়ারিন, রাইস ওয়েল, পিছিয়ে নেই কেউই। তাতেই নাভিশ্বাস উঠছে মধ্যবিত্তের হেঁশেলে। সেই যন্ত্রণা কিছুটা লাঘব করতে সুখবর দিল ভোজ্য তেল উত্পাদনকারী সংস্থাগুলির সংগঠন এসইএ। সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, দীপাবলিতে ভোজ্য তেলের দাম প্রতি কেজিতে কমবে ৩-৫ টাকা। 

ভোজ্য তেলের বিপুল দামে রাশ টানতে আগেই পদক্ষেপ নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। এতে গত ৩১ অক্টোবর প্রতি কেজি পাম ওয়েলে দাম কমেছিল ২১.৫৯ শতাংশ। পাম ওয়েলার দাম প্রতি কেজিতে ১৬৯.৬ টাকা কমে হয়েছিল ১৩২.৯৮ টাকা।

দাম কমেছিল সোয়াবিন তেলেরও।  প্রতিকেজি সোয়াবিন তেলের দাম ১৫৫.৬৫ টাকা থেকে কমে হয়েছিল ১৫৩ টাকা প্রতি কেজি। তবে বাদাম, সরষে ও সূর্যমুখী তেলের দামে কোনও নড়চড় হয়নি।  কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুয়ায়ী অক্টোবরের ৩১ তারিখ পর্যন্ত বাদাম তেলের দাম ছিল ১৮১.৯৭ টাকা, সরষের তেলের দাম ছিল ১৮৪.৯৯ টাকা ও সূর্যমূখী তেলের দাম ছিল ১৬৮ টাকা প্রতি কেজি। এবার তা কমবে বলে মনে করা হচ্ছে।

ভোজ্য তেল উত্পাদনকারী সংগঠন সলভেন্ট এক্সট্রাক্টর অ্যাসোসিয়েশনের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভোজ্যে তেলের দাম আরও কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এসইএ। ঠিক হয়েছে দীপবলির কথা মাথায় রেখে প্রতি টন তেলের দাম কমানো হবে ৩০০০-৫০০০ টাকা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.