করোনার জেরে ২০ মাস পর রাজ্যের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি খুলতেই সাফল্য। প্রথম দিনই কোলাহলে ভরে উঠল ক্লাসরুম। দীর্ঘদিন পর স্কুলে এসে নিজেদের বদ্ধ জীবনের অভিজ্ঞতা লেনদেন করলেন পড়ুয়ারা। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে অন্যান্য শ্রেণিতে পঠনপাঠন শুরুর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।
শিক্ষা দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার রাজ্যের সরকারি স্কুলগুলিতে উপস্থিতির হার ছিল ৭২ শতাংশ। সরকারি কলেজগুলিতে উপস্থিতি ছিল ৭৮ শতাংশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থিতি ছিল ৮৫ শতাংশ। যা প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গিয়েছে।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
স্কুল খোলা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এদিন বলেন, ‘যারা স্কুলে এলেন, আর যারা আসেননি তাদের মধ্যে ভাগাভাগি করা ঠিক হবে না। যারা আসেননি তারাও পরে উৎসাহিত হয়ে স্কুলে যেতে পারেন।’ তিনি জানিয়েছেন, ‘স্কুল খোলার পর বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখে মুখ্যমন্ত্রীকে রিপোর্ট দেব। তার পর অন্য শ্রেণির পঠনপাঠন শুরুর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।’ তবে এব্যাপারে যে তিনি তাড়াহুড়ো করতে রাজি নন তা বুঝিয়ে দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। জানিয়েছেন, অন্যদের পঠনপাঠন শুরুর ব্যাপারে যান্ত্রিক সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হবে না।