Siddheshwar Temple of Barakar, Begunia
This strange four stored temple called Begunia Temple which is located in Barakar town, less than 20 km from Asansol town, on the banks of the river Damodar. ThisBeguniya temple is a symbol of immense archeological artifacts. The decoration, size and aesthetics of the temple would attract the attention of every visitor.
There were 5 temples before, but currently there are only 4. These temples with deaulistones of exquisite aesthetic beauty are collectively called “Siddheshwar Mandir“. All the temples overhere, only one is facing the west and the rest is facing the east.
These temples are called Begunia temples because they have half or half eggplant-like peaks. Long ago the fifth temple here was lost by the time. Now there is no sign of this fifth temple. The inscription on the front of the temple on the left has also been severely damaged. Haripriya, the wife of King Harishchandra , built this temple for their deity Shiva, and most probably in 1460, on the eighth day ofwhite wing on the month of Falgun.
Some inscriptions of the third temple have been found which show that a Brahmin Nanda and his wife renovated the temple in 1546 AD. That means the temple was built before that. The presiding deity of all the temples is different. The first temple has 3 Shivlings and a Kali idol. The second one has 3 Shivalingas and a Ganesha idol. And the third one has 5 Shivalingas and a stone fish.
A man named, Jovice Device Begelarhad written something about the deityof that place.
“The sculpture represents a fish 5ft 9 inches long from snout to the tip of the tail, 2 ft 3 inches wide at the swell below the head and 1 ft 9 inches at the junction of the tail.”
It is a stone temple with a temple architecture which is very rare in West Bengal. The lower base is a high sanctuary, with a curved line rising from the ground to the summit.The ‘pug’ lines of the peak surround the temple. At the top there is a disc-like grooved ‘amalak’.
Extremely indifferent people and authorities, overzealous devotees, it is difficult to say how long this beautiful aesthetic temple will survive with its head held high. One of the 5 has disappeared in the abyss of time long ago due to the pot of water, the flowers of the devotees, the gift of vermilion etc. All that is left is waiting to be destroyed, unless the authorities or the government draw Bahadur’s attention.
বরাকরের সিদ্ধেশ্বর মন্দির:
বেগুনিয়া। আসানসোল শহর থেকে কম বেশী ২০ কিমি দূরে বরাকর শহরে এই বেগুনিয়া নামক অদ্ভুত নামের এই মন্দিরটি অবস্থিত। দামোদর নদীর প্রায় কোল ঘেঁষে এই চারটি পাথরের তৈরী মন্দির, যেগুলোকে একত্রে বলা হয় বেগুনিয়া মন্দির। অপরিসীম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের দ্যোতক এই বেগুনিয়ার মন্দিরগুলি। মন্দিরের অলঙ্করণ, আকার এবং নান্দনিকতা প্রত্যেক দর্শকের নজর আকৃষ্ট করবেই।
এখানে আগে মোট ৫টি মন্দির ছিল। বর্তমানে ৪টি আছে। অপূর্ব নান্দনিক সৌন্দর্যের সুন্দর পাথরের দেউল বিশিষ্ট এই মন্দিরগুলিকে একত্রে “সিদ্ধেশ্বর মন্দির” বলা হয়। এখানকার মন্দির গুলোর মধ্যে একটি মাত্র মন্দির পশ্চিমমুখী এবং বাকীগুলো পূর্বমুখী।
আধকাটা বা আর্ধেক বেগুনের মত শিখর যুক্ত বলে এই মন্দিরগুলির নাম বেগুনিয়া মন্দির। এখানে পঞ্চম মন্দিরটি কালের অতল গর্ভে হারিয়ে গেছে বহু আগে। এখন এই পঞ্চম মন্দিরের চিহ্ন মাত্র নেই। সামনের বাঁ দিকের মন্দির গাত্রের শিলালিপিটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মারাত্মক ভাবে। শোনা যায় রাজা হরিশচন্দ্রের স্ত্রী হরিপ্রিয়া তাঁদের ইষ্টদেবতা শিবের উদ্দেশ্যে এই মন্দির নির্মাণ করেন, এবং খুব সম্ভবত সেটা ১৪৬০ সালে, ফাল্গুন মাসের শুক্লপক্ষে অষ্টমী তিথিতে।
তৃতীয় মন্দিরটির কিছু শিলালিপি পাওয়া গেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে জনৈক ব্রাহ্মণ নন্দ এবং তার স্ত্রী ১৫৪৬ খৃস্টাব্দে এই মন্দিরটি সংস্কার করেন। অর্থাৎ মন্দিরটি তার ও আগে নির্মিত। সব কটি মন্দিরেরই অধিষ্ঠাত্রী দেবী ভিন্ন ভিন্ন। প্রথম মন্দিরে ৩টি শিবলিঙ্গ ও একটি কালী মূর্তি আছে। দ্বিতীয়টিতে ৩টি শিব লিঙ্গ ও একটি গণেশ মুর্তি আছে। তৃতীয়টিতে ৫টি শিব লিঙ্গ ও একটি পাথরের মাছ আছে।
জোসেফ ডেভিড বেগেলার বলে একজন সাহেব এই মন্দিরের অধিষ্ঠাত্রী দেব দেবী সম্বন্ধে লিখেছেন
“The sculpture represents a fish 5ft 9 inches long from snout to the tip of the tail, 2 ft 3 inches wide at the swell below the head and 1 ft 9 inches at the junction of the tail.”
এটি একটি পাথরের দেউল স্থাপত্য যুক্ত মন্দির যা পশ্চিমবঙ্গে খুবই বিরল। নীচু ভিতের উঁচু গর্ভগৃহ, গোড়া থেকে শিখরের দিকে ক্রম বক্ররেখা উপরে উঠে গেছে। শিখরের ‘পগ’ রেখাগুলি মন্দিরকে বেষ্টন করে আছে। শিখরে চাকতির মত খাঁজকাটা ‘আমলক’ আছে।
চরম উদাসীন মানুষ আর চরম উদাসীন কতৃপক্ষ, অতি উৎসাহী ভক্তদের আতিশয্যে এই নান্দনিক ঐতিহ্যশালী মন্দিরটি আর কত দিন মাথা উঁচু করে টিকে থাকবে তা বলা মুস্কিল। ঘড়া ঘড়া জল, ভক্তদের ফুল বেলপাতা, সিঁদুর দান ইত্যাদি কারণে ৫টির মধ্যে একটি অনেক আগেই বিলীন হয়ে গেছে সময়ের অতল গর্ভে। বাকী যা আছে সেগুলিও অপেক্ষায় আছে ধ্বংসের দিকে যাত্রার, যদি না কর্তৃপক্ষ অথবা সরকার বাহাদুরের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়।
This piece has been authored by Sajal Mondal and Mrighankhi Das, for a joint initiative by Baarta Today and the Indic Collective.