ইংরেজি ফিল্মের নকল হিন্দি সিনেমা দেখে পয়সা নষ্ট করা ঠিক নয়। স্বাধীনতার পর দূরদৃষ্টিহীন নেহরু সনাতন ধর্মের দেশ থেকে হিন্দুত্বকে শেষ করার জন্য রাষ্ট্রবিরােধী নেতা ও কমিউনিস্টেদের সাহায্য নেন। ভয় ও লােভ দেখিয়ে খ্রিস্টানরা এবং বলিউড নামক লঘুজিহাদের মাধ্যমে ভারতে থাকা পাকিস্তানপ্রেমীরা হিন্দুর ভাষা, ধর্ম, সংস্কৃতি ও সভ্যতাকে ধ্বংস করেRead More →

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের টেলিফোন দুনিয়াজোড়া খবরের শিরােনাম হয়ে গেছে। ন’মাসের মধ্যে এটা দ্বিতীয় টেলিফোন ইমরান খানের।ন’মাস আগে টেলিফোন করার পর সংবাদপত্রে ছােট্ট খবর হয়, আলােচনা হয়নি। কিন্তু এবারের টেলিফোন নিয়ে বিস্তর আলােচনা হচ্ছে দেশ ও বিদেশের গণমাধ্যমে। কারণ সময়টা ভিন্ন। আলােচনার ধরনটাও ভিন্ন। উহান থেকেRead More →

একটা সময় ছিল যখন সমাজ বিজ্ঞানীরা মনে করতেন জাতির পরিচয় নিয়ে আলোচনা একটি প্রাগৈতিহাসক বিষয়। কিন্তু পরবর্তীকালে এই ধারণায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়। বহু সমাজ বিজ্ঞানীরা মনে করতে থাকেন মানুষের কর্মধারা পরিচালনার ক্ষেত্রে তার নিজস্ব পরিচয় তাকে অনুপ্রাণিত করে। এই সূত্রে অনেকেইমুম্বাই বা নিউইয়র্কের মতো শহরকে অন্য বহু জাতির মানুষের বৈশিষ্ট্যকেRead More →

রায়সাহেব পঞ্চনন বর্মা (১৮৬৬১৯৩৫) রাজবংশী সমাজে পুনর্জাগরণের যে ঢেউ তুলেছিলেন তা রংপুর, কোচবিহার, অসম, বিহার পর্যন্ত পৌঁছেছিল।১৯৪৬ সালে তুফানগঞ্জের ৩১নং জাতীয় সড়কের পাশে। নদীর তীরে তিনদিন ব্যাপী বিরাট ক্ষত্রিয় মহাসম্মেলন হয়েছিল। এই সম্মেলনে রাজবংশী সমাজের মানুষ দলে দলে যোগ দিয়ে উপবীত ধারণ করেছিলেন। মহারাজা জগদ্দীপেন্দ্র নারায়ণও যোগ দিয়েছিলেন এই মহাসম্মেলনে।Read More →

মুসলিম লিগ ১৯৪৬-এর ১৬ আগস্ট জুম্মাবারে (শুক্রবার) সারা ভারতবর্ষে প্রত্যক্ষ সংগ্রাম (ডাইরেক্ট অ্যাকশন)-এর ডাক দেয়। অখণ্ডিত বঙ্গপ্রদেশে তখন ‘কলকাতার কসাই’হিসেবে পরিচিত কুখ্যাত হোসেন সোহরাওয়ার্দির নেতৃত্বে মুসলিম লিগের সরকার। তখনকার কলকাতার প্রখ্যাত মাসিক পত্রিকা প্রবাসী’তার ১৩৫৩ বঙ্গাব্দের আশ্বিন সংখ্যায় লেখে যে, ‘লিগ বহুদিন ধরেই ১৬ আগস্ট প্রত্যক্ষ সংগ্রাম করার জন্য প্রস্তুতিRead More →

বিগত শতাব্দীর মধ্যপাদের দুটি ঘটনা বাঙ্গালির জীবন, সংস্কৃতি ও ভূগােলকে। একেবারে বদলে দিয়েছে। ঘটনাদুটির একটি হলাে, ১৯৪৬-এর ১৬ থেকে ১৮ আগস্ট ঘটে যাওয়া কলকাতার মহাদাঙ্গা’আর অন্যটি হলাে, ‘নােয়াখালি গণহত্যা। এই ঘটনাদুটির ফলশ্রুতিতে ‘বঙ্গবিভাগ। ১৮৪৭-এর দেশভাগ এই উপমহাদেশের তথা বিশ্বইতিহাসের এক যুগনির্ণায়ক ঘটনা। কিন্তু বাঙ্গালির জীবনে তার চেয়েও সুদূরপ্রসারী ঘটনা হলােRead More →

স্বদেশী আন্দোলনের অগ্নিযুগ সবে শেষ হয়েছে। তখনো বাঙ্গালি এত বিলাসী ছিল না। আজকের এই অকর্মণ্যতা, মানসিক দুর্বলতা আর নিস্তেজ স্বভাবও ছিল না। লড়াইটা ছিল বীর ধর্ম। কারণ জাতিটা বিশ্বাস করত, যুদ্ধ এড়িয়ে গিয়ে শান্তি আসে না। শান্তি আনতে গেলে যুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় পেতে হয়। প্রতিপক্ষকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিতে হয়।Read More →

উনিশশো ছেচল্লিশ সালের ১৮ আগস্ট। ভোরের আলো ফুটেছে কী ফোটেনি। ঘড়িতে সাড়ে চারটে। প্রতিদিনের অভ্যাস মতো হাওয়া খেতে বেরিয়েছিলেন উত্তর কলকাতার এক দুগ্ধ ব্যবসায়ী। কিন্তু সেদিনের সূর্য তার কাছে অদেখাই থেকে গিয়েছিল। পশ্চিম দিক থেকে আসা মরুঝড় শাণিত ছুরির রূপ ধরে নেমে এসেছিল তার উপর। নামটা জানা যায়নি আজও। কিন্তুRead More →

অযোধ্যায় গত ৫ আগস্ট রামমন্দিরের ভত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর জনসাধারণের উদ্দেশ্য এক সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তার ভাষণের মধ্যে দিয়ে মনে করিয়ে দিলেন, “ভয় বিনু হোইন প্রীতি’ এটাই শ্রীরামের নীতি। রামচরিত মানসে তুলসীদাস লিখেছেন, রামচন্দ্র চেয়েছিলেন লঙ্কায় যাওয়ার জন্য সাগর নিজেই তাদের রাস্তা করে দিক। কিন্তু তিন দিন কেটে গেলেও সমুদ্রRead More →

নেপালি ভাষায় লেখা রামায়ণের যে প্রাচীনতম পুঁথিটি পাওয়া গেছে তা ১৮৩৩ সালের। পুঁথিটির নাম ‘রাম অশ্বমেধ’। পুঁথিটির লেখক অবশ্য কে তা জানা যায়নি। নেপালি ভাষায় রামায়ণের প্রসঙ্গ উঠলেই সাধারণত আদিকবি ভানুভক্ত আচার্যের নাম স্মরণে আসে। যদিও তারও আগে নেপালিতে রামায়ণ লেখা হয়েছে। সুন্দরানন্দ ১৮৩৯ সালে ‘সপ্তকাণ্ড রামায়ণ’ লেখেন নেপালি গদ্যে।Read More →