ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় রাহুল গান্ধীর নাগরিকত্ব নিয়ে গম্ভীর হয়ে উঠেছে। রাহুল গান্ধীকে নোটিস পাঠানো হয়েছে এবং ১৫ দিনের মধ্যে উত্তর চাওয়া হয়েছে। ১৫ দিনের মধ্যে উত্তর না এলে ভারত সরকার রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে আইনি ব্যাবস্থা নেবে। খবর অনুযায়ী, রাহুল গান্ধীর কাছে ব্রিটেনের নাগরিকত্ব রয়েছে যা তিনি লুকিয়েছেন। তবে রাহুল গান্ধীর পর এবার সোনিয়া গান্ধীর নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জানিয়ে দি, গান্ধী পরিবারের সবথেকে বড় শত্রু সুব্রামানিয়ান স্বামী। আর স্বামীর এক টুইটকে কেন্দ্র করেই সোনিয়া গান্ধীর উপর প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে।
স্বামী বলেছেন, সোনিয়া গান্ধীর নাগরিকত্ব অবৈধ। ভারতের আইন ভেঙে সোনিয়া গান্ধীকে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেন সুব্রামানিয়ান স্বামী। উনি আরো বলেছেন, আমি কয়েকদিনের মধ্যে এটা প্রমাণ করে দেব যে সোনিয়া গান্ধীর নাগরিকত্ব অবৈধ এবং ভারতের আইন ভেঙে উনাকে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। স্বামী বলেন, ভারতের নাগরিকত্ব পেতে গেলে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য সরকারকে জানাতে হয়।
সোনিয়া গান্ধী সেই সমস্ত তথ্য না দিয়েই নাগরিকত্ব পেয়ে গেছিলেন। জানিয়ে দি, সোনিয়া গান্ধীকে যখন নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছিল তখন দেশে কংগ্রেস সরকার ছিল। সোনিয়া গান্ধী খুব সহজেই ভারতের নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন। সোনিয়া গান্ধীর আসল নাম আন্তোনিয়া মিয়ানো। সম্ভবত এই সত্যকে লুকিয়ে সোনিয়া গান্ধী ভারতের নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন। হয়তো এই তথ্য না দেওয়ার কথা বলছেন সুব্রামানিয়ান স্বামী।