প্রায় পাঁচশো বছর আগে, কালাপাহাড়ের আক্রমণে মীরগোদার প্রাচীন এই মন্দির ধ্বংস হয়ে যায়। পরবর্তীতে সাধারণ একটি মন্দির নির্মিত হয়। সেখানেই আজও দেবী লঙ্কেশ্বরীর পূজা হয়।
2/7
অলৌকিক রহস্যময় গাছ

এই মন্দির ঘিরে প্রচলিত বহু অলৌকিক কাহিনি। মন্দিরের পেছনে এক রহস্যময় অজানা গাছ রয়েছে, যার নাম কেউ জানেন না। এই গাছের পেছনেও দেবীর মতোই ভোগ দেওয়া হয়। এটি এক বিশেষ ঐতিহ্য।
3/7
মন্দিরে সমুদ্রের জল ও শব্দ

মন্দিরে দেবী লঙ্কেশ্বরীর মূল মূর্তির পাশেই রয়েছে এক মাঝির বিশেষ একটি মূর্তি। এছাড়া, একটি পাথরের চাঁইয়ে দেবীর বিভিন্ন রূপের উল্লেখও আছে। তবে, সবচেয়ে আশ্চর্যের হল, একটি গর্ত! মন্দিরের বেদির সামনে গর্তটি রয়েছে। যেখান থেকে আজও সমুদ্রের আওয়াজ শোনা যায় ও জল দেখা যায় বলে বিশ্বাস!
4/7
দেবী বরাহ অবতার?

বলা হয়, দেবী লঙ্কেশ্বরীর মূর্তিকে ভালোভাবে দেখলে বোঝা যায়, তিনি সম্ভবত বিষ্ণুর বরাহ অবতারের একটি রূপ। অনেকে মনে করেন, যদি এই স্থান খনন করা হয়, তবে প্রাচীন মন্দিরের ধ্বংসাবশেষও পাওয়া যেতে পারে।
5/7
বিশ্বাস

বিশ্বাস করা হয়, দেবী লঙ্কেশ্বরী খুবই জাগ্রত! দেবীর এই জাগ্রত রূপে বিশ্বাস করে বহু মানুষ দূরদূরান্ত থেকে এখানে পুজো দিতে আসেন। তবে আশ্চর্যের বিষয়, এখনও অনেক পর্যটক এই ঐতিহাসিক ও অলৌকিক স্থানটির সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানেন না।
6/7
ওড়িশা থেকেও

শোনা যায়, বহু মানুষ ওড়িশা থেকেও এখানে আসেন পুজো দিতে। লাল সুতো ও ইটের টুকরো দিয়ে মানত করেন। মানত পূরণ হলে ফের এসে পুজো দেন।
7/7
আহ্বান
