Sunita Williams Returns: দৃষ্টিহীনতা থেকে ক্যানসারের ভয়, পৃথিবীতে ফিরলেও আপাতত এখানেই যেতে হচ্ছে সুনীতাদের…

পৃথিবীতে ফিরলেও এখনও ঘরে ফিরতে পারবেন না সুনীতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। কারণ টানা ৯ মাস মহাকাশে কাটানোর পর তাদের শরীরে অনেক পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। এতদিন তারা ছিল মাধ্যাকর্ষণ শূন্য এলাকায়। তাই তাদের শরীরে তার প্রভাব পড়েছে প্রবলভাবে।  

  

2/6

যাচ্ছেন রিহ্যাবে

যাচ্ছেন রিহ্যাবে

এতদিন মাধ্যকর্ষণহীন এলাকায় থাকার ফলে তাদের মাংস পেশী শিথিল হয়ে গিয়েছে। তেজস্কীয়তার সংস্পর্শে এসেছেন। পাশাপাশি তাদের দৃষ্টিশক্তিরও ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি হতে পারে তাদের হাড়ের ঘনত্বেরও। এসব থেকে বাঁচার জন্য তাঁরা নিয়মিত ব্য়ায়াম করেছেন। তার পরেও তাদের পাঠানো হচ্ছে রিহ্যাবে। সেখানে ৪৫ দিন তাঁরা থাকবেন চিকিত্সকদের তত্বাবধানে।  

  

3/6

শরীরের ক্ষতি

শরীরের ক্ষতি

মহাকাশে মাইক্রো গ্রাভিটিতে থাকার দরুন তাদের শরীরের নীচের অংশের ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে শিরদাঁড়া, উরু ও পায়ের। কমেছে বোন ডেনসিটি। ফলে খুব সহজেই তাদের হাড় ভেঙে যেতে পারে।

  

4/6

হাঁটার অভ্যেস চলে গিয়েছে

হাঁটার অভ্যেস চলে গিয়েছে

এতদিন মহাকাশে ভারশূন্য অবস্থায় ছিলেন তাঁরা। ফলে শক্ত জমির উপরে হাঁটার অভ্যেস চলে গিয়েছে। এখন পৃথিবীতে ফিরে হাঁটতে, চলতে গেলে তার ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে যেতে পারেন। তাই এখন তাদের মাধ্যাকর্ষণের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময় দিতে হবে।

  

5/6

ইমোশনাল ইমব্যালান্স

ইমোশনাল ইমব্যালান্স

এতদিন একলা থেকে তাদের মধ্যে তৈরি হতে পারে মানসিক চাপ, ইমোশনাল ইমব্যালান্স। তাই তাদের বেশ কিছুদিন মনরোগ বিশেষজ্ঞদের নজরে রাখা হবে। পাশাপাশি পরিবারের লোকজনের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হবে। পাশাপাশি গান শুনিয়ে, সিনেমা দেখিয়ে পুরনো অভ্যেসের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে।

  

6/6

রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কমেছে

রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কমেছে

টানা কসমিক রেডিয়েশনের মধ্যে থেকে সুনীতাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কমে গিয়েছে। হার্টের রোগ ও ক্যানসারের প্রবণতা বেড়েছে। সেইসব দিকগুলির উপরেও নজর দেওয়া হবে রিহ্যাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.