ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী এবং পারস্পরিক সুসম্পর্ক বিকাশে বাংলাদেশের ভারতীয় দূতাবাস বিভিন্নভাবে সক্রিয়। মঙ্গলবার এই মন্তব্য করলেন বাংলাদেশে ভারতের উপ হাই কমিশনার ডঃ বিনয় জর্জ।
ঢাকার বারিধারা হল দূতাবাস এলাকা। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের দূতাবাস এখানে। রাষ্ট্রীয় সফরে আসা ভারতের সাংবাদিকরা মঙ্গলবার বিকেলে ভারতীয় দূতাবাসে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন। ‘চ্যান্সারি লুক’ নামে সুদৃশ্য ভবনটিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২০১৫-র ১৭ জুন একটি বকুল গাছের চারা রোপন করেন। সেটি এখন বড় হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি হচ্ছে ‘হিন্দি চেয়ার’। এদিন ‘বিশ্ব হিন্দি দিবস’-এ সেই উপলক্ষে বাংলাদেশে ভারতের হাই কমিশনার বিনয় ভার্মা পূর্ব নির্ধারিত পরিকল্পনা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। আমাদের সঙ্গে আলাপচারিতায় যোগ দিলেন উপ হাই কমিশনার ডঃ বিনয় জর্জ এবং দূতাবাসের আরও চার আধিকারিক।
দূতাবাসের ভূমিকা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করেন ডঃ বিনয় জর্জ। সাংবাদিকদের তরফে নাতিদীর্ঘ বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাব কলকাতার সভাপতি স্নেহাশিস সুর এবং অসমের সাংবাদিকদের তরফে সেখানকার একটি সুপরিচিত ইংরেজি দৈনিকের এক্সিকিউটিভ এডিটর মনোজ গোস্বামী।