ভারত (India) সরকার মানসিক অসুস্থ সুজানা অরুন্ধতী রায় (Sujana Arundhati Roy) কে arrest করে প্রমান দিতে বলুক, যে ভারত (India) সরকার করোনা কে ইউজ করছে মুসলিম দমন এর জন্য। আর মুসলিম রা যে প্ল্যান করে সমাজে করোনা ছড়াচ্ছেনা, সেই প্রমান খোঁজা হোক। যদি সুজানা তার বক্তব্য প্রমান করতে না পারে, আজীবন জেলে রেখে মানসিক চিকিৎসা হোক বা প্রকাশ্যে ঢিল ছুড়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হোক, মানুষ কে মিথ্যা প্রচার করে খেপিয়ে দেবার জন্য ও বিদেশে ইন্ডিয়ার ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য। আর সত্য হলে, তাকে ভারতভূষণ উপাধি দিয়ে, অপরাধীদের একই উপায়ে শাস্তি দেয়া হোক। এই অসুস্থ মহিলাকে আর মেনে নেয়া যাচ্ছেনা!
সুজানা মানসিক অসুস্থ কেন, সেটা বুঝতে গেলে তার বাল্যকাল কে জানতে হয়। অরুন্ধতি রায় এর বাবা ছিল হিন্দু, মা সিরিয়ান বংশোদ্ভূত উদ্বাস্তু মালায়ালম খৃস্টান। ধরেই নেয়া যায়, ২ পরিবারের অমতে বিয়ে হয়। যৌনতা এখানে মূল রোল প্লে করে- বিয়ে হবার জন্য। বাবা ছিল চা বাগানের ম্যানেজার। ২ বছর বয়সে মা বাবার ডিভোর্স হয় বাল্যকাল খুব কষ্টেই কেটেছে। প্রত্যেক মেয়ে তার বাবাকে খুব ভালো বাসে। ধরে নেয়া যায়,ডিভোর্সের পর তার বাবার সাথে আর সম্পর্ক ছিলোনা। আর তার মা এক তরফা হিন্দু বাবার বিরুদ্ধে দোষ দিয়ে গিয়েছে। আর সেই কারণেই অরুন্ধতি হিন্দু বিরোধী ওয়ার্কার হয়েছে, সোশ্যাল ওয়ার্কার না হয়ে। প্রথম দিকে কোনো পেশাতেই সে সুনাম অর্জন করতে পারেনি। এটাও বাল্যকাল কষ্টে কাটার কারণে। মানসিক ভাবে সে বাল্যকাল থেকেই বিপর্যস্ত। এক কথায় মানসিক রুগী। আর তার কাজের ও বক্তব্যের মাধ্যমে সেটা প্রমাণ হয়!
অন্যদিকে বলা যায়, এই মানসিক অসুস্থ মহিলার জন্য মূল দায়ী তার বাবা মা! অন্যধর্মে বিয়ে করলে যদি সেই বিয়ে না টেকে , সেই বিয়ের সন্তান রা অসুখী হয় ও সমাজের বোঝা হয়, যেমন অরুন্ধতি।
অরুন্ধতী ২ বার বিয়ে করেও হিন্দু বাবার ফ্যামিলি নাম সে ত্যাগ করেনি। তার অর্থ তার খৃস্টান আইডেন্টিটি নিয়ে সে আজও খুশি নয়!খ্রিস্টান নিয়মেই তার মা ও মামা বাড়ির লোকেরা তাকে মানুষ করেছে, অতি খ্রিস্টান বানাতে চেয়েছে, তার মায়ের পাপ মোচন করার জন্য। ভালো খ্রিস্টান বংশেও তার বিয়ে হয়নি, অতীতে হিন্দুত্বের ছোয়া থাকার জন্য। খ্রিস্টান ধর্মেও স্ত্রী স্বামীর ফ্যামিলি নাম নেয়! সুজানা খ্রিস্টান নাম, যা তার বাবা মায়ের ডিভোর্স হবার পর মামা বাড়ি থেকে যুক্ত করা হয়- এটাই ধরে নিতে হবে।সুজানা নাম সে ইউজ করেনা, কারণ খ্রিস্টান হিসাবে সে সুখী বোধ করেনা। অরূন্ধতি দ্বিতীয় বিয়েও একজন হিন্দু কে করেছে। মায়ের সাথে তার কি সম্পর্ক জানিনা, না থাকার কথা! হতে পারে, বাবাকে হারাবার জন্য সে মাকেই দায়ী করে। এখন সে হীনমন্যতায় ভুগছে! আর নিজের বাল্যকাল খুব খারাপ কেটেছে বলেই, সে নিজেও কোনো সন্তান নেয়নি। যেহেতু খুব মানসিক সমস্যা ও আইডেন্টিটি প্রব্লেমে ভুগছে, তাই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্যই মাঝে মাঝে উল্টা পাল্টা যুক্তি প্রমাণহীন মন্তব্য করে, নিজের গুরুত্ব বাড়ায়! মনোবিদ্যার দৃষ্টিতে তাকে এনালাইসিস করলে, আমি বলবো, সে একজন মানসিক রুগী ও তার পূর্ণ চিকিৎসা দরকার! আর মিডিয়া তার মানসিক বিকৃতির স্টেটমেন্ট বিক্রি করে প্রফিট করে! ইন্ডিয়া বিরোধিতা বা হিন্দু বিরোধিতার ইনফো কোনো নামজাদা হিন্দু নামের মহিলা বললে, সেটা মুসলিম ও খ্রিস্টান দেশে ভালো বিক্রি হয়।
আইন করে ইন্ডিয়া ও বিশ্বে দুই ধর্মে বিয়ে নিষিদ্ধ করা হোক! কারণ এই বিয়ে সুখের হয়না, আর ডিভোর্স হলে বাচ্চা গুলো এক দিকের সব রিলেটিভ দের স্নেহ ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয়। যে রিলেটিভ দের সাতে থাকে , তাদের থেকে সব সময় ,ত্যাগ করে আসা পক্ষের বিরুদ্ধে কেবল নিন্দা শুনতে হয়! আর যে নিন্দা শুনতে শুনতে বড় হয়, সে কোনো দিন মানসিক সুস্থ্য মানুষ হয়না! অরুন্ধতি হয়!
মৃণাল মজুমদার (Mrinal Majumdar) ,বার্লিন (Berlin) , ২১.০৪.২০২০