কলকাতা বিমান বন্দরে চালানো হল বড়সড় মহড়া। রানওয়েতে ক্রাশ ল্যান্ডিং-এর পর কীভাবে উদ্ধার কাজ চালানো হবে তার প্রস্তুতিই নেওয়া হল এদিন। প্রতি বছরের মতোই এবছরেও এই মহড়া চালানো হয়।
পুরো ব্যাপারটা সাজানো হয় অনেকটা এরকম, ১৯ নম্বর রানওয়েতে নামতে যায় এয়ার জুপিটারের বিমান। সে সময় আগাম কোনও বিপদ সঙ্কেত ছাড়াই বিমানে চাকা পিছলে দুর্ঘটনা। এমন পরিস্থিতিতে কী হবে?
বিমানে ১৮ জন যাত্রী ও ৬ জন ক্রু মেম্বার নিয়ে মোট ২৪ জন। কীভাবে রক্ষা পাওয়া হবে, উদ্ধারকাজ চলবে কীভাবে, এসবের মহড়া চালানো হয়। এই মক ড্রিলিং-এ অংশ নেন ১৬২ জন কর্মী ও আধিকারিকেরা।
উল্লেখ্য, এই মহড়া আসলে একপ্রকার অনুশীলন। বিমানবন্দরে কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে বা এমন অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে কীভাবে তার মোকাবিলা করা হবে, কতটা প্রস্তুত রয়েছে নির্দিষ্ট বিভাগ , এসব দেখার জন্যই এই ধরনের মহড়া চালানো হয়।
শুধুমাত্র বিমান বন্দরে যে এমন মহড়া চালানো হয়, তা মোটেই না। মেট্রো স্টেশন, রেল স্টেশন সহ একাধিক জায়গায়, দুর্ঘটনা ও হামলা রুখতে এমন মক ড্রিলিং করা হয়।
কলকাতা বিমান বন্দরের এদিনের এই মহড়ায় কৌশিক ভট্টাচার্য বলেন, প্রতি বছরেই এই ধরনের মহড়া চালানো হয়। একাধিক বিভাগের কর্মীরা এই মহড়ায় অংশ নিয়েছিল।