এদিন সামসেরগঞ্জের ভোট প্রসঙ্গে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি জানান, ‘সামসেরগঞ্জের ভাষাই, পাইকর, দোগাছি এলাকায় তৃণমূল সন্ত্রাস চালানোর চেষ্টা করছে। যে বিধায়কের বাড়ি সেখানে কয়েকশো পরিবার গ্রাম ছাড়া। তৃণমূলের প্রার্থী এলাকায় চোর বলে পরিচিত। কাটমানির নায়ক। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের গল্প বলে লাভ হবে না। কারণ, তাঁরা মানুষের ভাণ্ডারকে লুঠে নিয়েছে। মানুষের ঘরের লক্ষ্মীকে লুঠে নিয়েছে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কথা বলে মহিলাদের প্রভাবিত করার চেষ্টা চলছে।’ এলাকার কংগ্রেস প্রার্থীর সমর্থনে প্রদেশ কংগ্রস সভাপতি জানান, ‘নূর পরিবারের প্রার্থী জইদুল রহমানকে মানুষ বিপুল পরিমাণে ভোট দিচ্ছেন। কারণ মানুষ চোর নয়, চোরের বদলে একজন সৎ ব্যক্তিকে মানুষকে বেছে নিতে চায়। তাঁকে মানুষ জয়ী করবেন বলে আমার স্থির বিশ্বাস।’এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এদিন ভবানীপুরে উপনির্বাচন নিয়ে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঠেস দিয়ে অধীর জানান, ‘ভবানীপুরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেও জিতেছে। এবারেও হয়ত জিতবে। তবে ভবানীপুরে যদি বেশি শতাংশ ভোট পড়ে, তাহলে এই বার্তা যাবে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেতাতে ভবানীপুরের মানুষ স্বতঃস্ফুর্তভাবে এগিয়ে আসছে। কিন্তু ভোট যদি বেশি না পড়ে, তাহলে কিন্তু সেটা বলার কোনও সুযোগ থাকবে না।’ উল্লেখ্য, ভবানীপুরে কংগ্রেস কোনও প্রার্থী দেয়নি। তবে বামেরা এখানে প্রার্থী দিয়েছে।
মানুষের ভাণ্ডার লুঠ করেছে তৃণমূল। এখন ভোটে জেতার জন্য ঝাড়খণ্ড থেকে ভোটার ঢোকাচ্ছে। জঙ্গিপুর, সামসেরগঞ্জে ভোটের দিন এভাবেই তৃণমূলকে আক্রমণ করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী। বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ভোট দেওয়ার কথা বলে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ ওঠে সামসেরগঞ্জের তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে অধীরের এই পাল্টা তোপ।
এদিন সামসেরগঞ্জের ভোট প্রসঙ্গে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি জানান, ‘সামসেরগঞ্জের ভাষাই, পাইকর, দোগাছি এলাকায় তৃণমূল সন্ত্রাস চালানোর চেষ্টা করছে। যে বিধায়কের বাড়ি সেখানে কয়েকশো পরিবার গ্রাম ছাড়া। তৃণমূলের প্রার্থী এলাকায় চোর বলে পরিচিত। কাটমানির নায়ক। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের গল্প বলে লাভ হবে না। কারণ, তাঁরা মানুষের ভাণ্ডারকে লুঠে নিয়েছে। মানুষের ঘরের লক্ষ্মীকে লুঠে নিয়েছে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কথা বলে মহিলাদের প্রভাবিত করার চেষ্টা চলছে।’ এলাকার কংগ্রেস প্রার্থীর সমর্থনে প্রদেশ কংগ্রস সভাপতি জানান, ‘নূর পরিবারের প্রার্থী জইদুল রহমানকে মানুষ বিপুল পরিমাণে ভোট দিচ্ছেন। কারণ মানুষ চোর নয়, চোরের বদলে একজন সৎ ব্যক্তিকে মানুষকে বেছে নিতে চায়। তাঁকে মানুষ জয়ী করবেন বলে আমার স্থির বিশ্বাস।’
এদিন ভবানীপুরে উপনির্বাচন নিয়ে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঠেস দিয়ে অধীর জানান, ‘ভবানীপুরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেও জিতেছে। এবারেও হয়ত জিতবে। তবে ভবানীপুরে যদি বেশি শতাংশ ভোট পড়ে, তাহলে এই বার্তা যাবে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেতাতে ভবানীপুরের মানুষ স্বতঃস্ফুর্তভাবে এগিয়ে আসছে। কিন্তু ভোট যদি বেশি না পড়ে, তাহলে কিন্তু সেটা বলার কোনও সুযোগ থাকবে না।’ উল্লেখ্য, ভবানীপুরে কংগ্রেস কোনও প্রার্থী দেয়নি। তবে বামেরা এখানে প্রার্থী দিয়েছে।