পাকিস্থান ও চীন মিলে ভারতের গ্রোথকে আটকানোর জন্য ভরপুর প্রয়াস করছে। কিন্তু ভারত সরকার তার শত্রুদের সমস্থ চেষ্টার কাউন্টার তৈরি রেখেছে। চীন ও।পাকিস্তান ভারতকে দুর্বল করার জন্য একের পর এক চাল প্রয়োগ করে। কিন্তু ভারত চীন-পাকিস্থানের সব রকম চাল ব্যার্থ করে দিতে সক্ষম হচ্ছে। পাকিস্থানে চীন সিপিসি এর অন্তর্ভুক্ত গোয়াদার বন্দরের বিকাশ এর মূল অৰ্থ ছিল ভারতকে চাপে ফেলা। চীন ভেবেছিল যে গোয়াদার বন্দরের উপর ব্যাবসা বাড়বে, কিন্তু ভারত-ইরান ও আফগানিস্তানের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছে সেটা চীনের পরিকল্পনার উপর জল ঢেলে দিয়েছে।
আসলে ভারত-ইরান-আফগানিস্তানের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল তার মাধ্যমে ইরানের চা-বাহার বন্দর ভারতের নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে এবং ব্যাপকভাবে সেখানে বাণিজ্য শুরু হয়ে গেছে। যাতে চীন দ্বারা পরিচালিত গোয়াদার বন্দরের ব্যাবসা মার খেতে শুরু করেছে। গোয়াদার বন্দরের বাণিজ্যে লাগাতার অবনতি দেখা যাচ্ছে।
পাকিস্থানের দাবি যে চা-বাহার বন্দর শুরু হওয়ায় পাকিস্থানের বড় ক্যাপিটাল মার্কেট নষ্ট হয়ে গেছে। ভারত পাকিস্থান ও চীনকে বড় ঝটকা দিয়েছে বলে দাবি পাকিস্থানের বিদেশনীতি বিশ্লেষক আহমেদ রাশিদ। অন্যদিকে চীন পাকিস্থানে যে বন্দরগাঁও পরিচালন করছে সেটা লাভের মুখোমুখি হচ্ছে না।
ইরানের চা-বাহার বন্দর চালু হওয়ার ফলে পাকিস্থানের গোয়াদার বন্দরের ব্যাবসা প্রথমদিকে ৫ আরব ডলার থেকে কমে অর্ধেক হয়ে গেছিল আর এখন ১.৫ ডলারে নেমে এসেছে। অর্থাৎ পাকিস্থান ও চীন দুই দেশকেই ভারত ঝটকা দিয়েছে। ভারতের কূটনীতির সামনে মুখ থুবড়ে পড়েছে চীন ও পাকিস্তান।