টিকা নিয়েও ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছেন, উঠে এল ICMR-র গবেষণায়

‌করোনাভাইরাস টিকা না নিয়ে অনেকে করোনাভাইরাসে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছেন। আবার টিকা প্রাপকরাও করোনায় সংক্রমিত হয়েছে। সম্প্রতি আইসিএমআরের এক গবেষণায় এই তথ্যই উঠে এসেছে। তবে গবেষণায় উঠে এসেছে, যারা টিকা নিয়েছেন, তাঁরা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হলে তাঁদের মধ্যে মৃত্যুর প্রবণতা কম বলে ওই গবেষণায় জানানো হয়েছে। যে পরীক্ষা চেন্নাইয়ে চালানো হয়েছিল।

গত ১৭ অগস্ট আইসিএমআরের অনুমোদন প্রাপ্ত চেন্নাইয়ের সংস্থা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমিওলজির তরফে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়্। প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গিয়েছে। গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তদের মধ্যে যদি কেউ কোভিশিল্ড বা কোভ্যাক্সিন নিয়ে থাকেন, তাঁদের ক্ষেত্রে প্রাণনাশের ঝুঁকি কম।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যে নমুনার উপর ভিত্তি করে গবেষণা চালানো হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, যারা পুরোপুরি ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নিয়েছেন, তাঁরা কেউ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়ে মারা যাননি। কিন্তু যাঁরা ভ্যাকসিনের একটি ডোজ নিয়েছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে তিনজন মারা গিয়েছেন। পাশাপাশি যাঁরা ভ্যাকসিন একেবারেই নেননি, তাঁদের ক্ষেত্রে সাতজন ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন।

গত ১৭ অগস্ট আইসিএমআরের অনুমোদন প্রাপ্ত চেন্নাইয়ের সংস্থা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমিওলজির তরফে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়্। প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গিয়েছে। গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তদের মধ্যে যদি কেউ কোভিশিল্ড বা কোভ্যাক্সিন নিয়ে থাকেন, তাঁদের ক্ষেত্রে প্রাণনাশের ঝুঁকি কম।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যে নমুনার উপর ভিত্তি করে গবেষণা চালানো হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, যারা পুরোপুরি ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নিয়েছেন, তাঁরা কেউ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়ে মারা যাননি। কিন্তু যাঁরা ভ্যাকসিনের একটি ডোজ নিয়েছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে তিনজন মারা গিয়েছেন। পাশাপাশি যাঁরা ভ্যাকসিন একেবারেই নেননি, তাঁদের ক্ষেত্রে সাতজন ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন।

উল্লেখ্য, চেন্নাই হচ্ছে এমন একটি শহর যেখানে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে দৈনিক ৬ হাজারের মতো মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছলেন। গবেষকরা ৫৩৯টি জিন সিকোয়েন্সিং করেছিলেন। এরমধ্যে বেশিরভাগের মধ্যে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে। যাঁরা পুরোপুরি ভ্যাকসিন নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৮৫ শতাংশের দেহে করোনা প্রতিরোধকারী অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। আর যাঁরা ভ্যাকসিন নেননি বা আংশিক ভ্যাকসিন নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। তবে বিজ্ঞানীরা এই সব নমুনার মধ্যে ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হওয়ার খবরও পেয়েছেন। সেক্ষেত্রে এই রকম ৫ জনের শরীরে ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্টের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.