এক সময় পাকিস্থানের এই সমস্থ এলাকা গুলোতে ১০০% হিন্দু ছিল। কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতা এমন অবস্থা করেছে যে , হিন্দুর বাড়িতে মেয়েদের জন্ম হলে জিহাদীদের কুদৃষ্টি হিন্দু মেয়ের উপরে পড়ে যায়। মেয়ের বয়স ১২-১৪ বছর হলো কিনা তাকে জিহাদীরা উঠিয়ে নিয়ে চলে যায় এবং ধর্মপরিবর্তন করিয়ে মুসলিমদের সাথে নিকাহ করিয়ে দেয়।
হোলির দিনে সিন্ধুতে ২ বোন রিনা ও রাবিনাকে উঠিয়ে নিয়ে গেছিল কট্টরপন্থীরা। তাদের মধ্যে একজনের বয়স 12 এবং আরেকজনের বয়স 14 বছর ছিল।রিনা ও রবীনা নামক হিন্দু মেয়েদের
জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করা হয় এবং মুসলমানদের সাথে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়। আর এখন পাকিস্থানের মূলতানেও ২ জন নাবালিকা হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে কট্টরপন্থীরা। একটি শোক পূর্ণ ভিডিও সামনে এসেছে, ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে মেয়ে নিজেকে রক্ষা করার আবেদন করছে।
এই দুই হিন্দু মেয়েরা বয়েসে খুবই ছোট তথা নাবালিকা এবং তাদের দেখে মনে হচ্ছে যে তাদের বয়স ১৪ বছরের কম হবে। উভয়কেই জিহাদিরা তুলে নিয়েছে। এখন তাদের সাথেও একই কাজ করা হবে যা রিনা, রাবিনার সাথে হয়েছিল। তাদের জবরদস্তি ধর্মান্তর করা হবে ও মুসলমানদের সাথে বিয়ে দেওয়া হবে। এটা খুবই চিন্তার বিষয় যে, হিন্দুদের সেকুলারিজম তাদের কতদিনের খারাপ সময় নিয়ে এসেছে, যেখানে মেয়েদেরকে তুলে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্মাচরণ করা হয় আর মুসলমানদের সাথে বিয়ে দেওয়া হয়।